কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
তবে, ন’টি চার এবং পাঁচটি ছক্কায় সাজানো ৮২ বলে ১০১ রানের ইনিংসের তো তারিফ করতেই হয়। ম্যাচের শেষে কিছুটা ধাতস্থ হওয়ার পর ব্রেথওয়েট নিজের ইনিংস সম্পর্কে বলেছেন, ‘অনুভূতিটা তিক্ত মধুর! এই ইনিংস দলের কাজে এল না। কিন্তু, ব্যক্তিগতভাবে বলতে পারি, এই ইনিংস আমার অভিজ্ঞতাকে আরও সমৃদ্ধ করল। বলতে পারেন, এতদিনের কঠোর পরিশ্রমের ফসল এই ইনিংস।’ আউটের প্রসঙ্গে ব্রেথওয়েটের মন্তব্য, ‘বলটা বাউন্ডারি লাইন না পেরিয়ে বোল্টের হাতে জমা পড়ায় হতাশায় ভেঙে পড়েছিলাম।’ কিন্তু, যেভাবে কেন উইলিয়ামসন সহ নিউজিল্যান্ডের ক্রিকেটাররা সান্ত্বনা জানাতে এগিয়ে এসেছিলেন, তাতে তিনি মুগ্ধ। ব্রেথওয়েট বলেছেন, ‘কিউয়িরা হল বিশ্বের সর্বোত্তম মানুষদের অন্যতম। সত্যিই, আমি ওদের ব্যবহারে অভিভূত। এ যেন খেলোয়াড় সুলভ মনোভাবের আদর্শ নিদর্শন। ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টের দৌলতে এদের অনেকের সঙ্গে খেলার সুযোগ হয়েছে। প্রতিপক্ষকে সম্মান জানানোর বিষয়টি ওদের দেখে শেখা উচিত।’
জিততে না পারলেও ওয়েস্ট ইন্ডিজের অধিনায়ক জ্যাসন হোল্ডার বিশেষ প্রশংসা করেছেন দলের দুই অলরাউন্ডার ক্রিস গেইল (৮৪ বলে ৮৭ রান) এবং কার্লোস ব্রেথওয়েটের পারফরম্যান্সের। নিউজিল্যান্ডের ইনিংসে গেইল একটি এবং ব্রেথওয়েট দু’টি উইকেট নিয়েছেন। তবে, ব্রেথওয়েট আলাদা ভাবে তুলে ধরেছেন দলের টেল এন্ডারদের ভূমিকার কথা। সাত উইকেটে ১৬৭ থেকে দলের রানকে জয়ের লক্ষ্যের কাছাকাছি পৌঁছে দেওয়ার জন্য তাঁকে যোগ্য সঙ্গত করেছেন কেমার রোচ ও শেলডন কোটরেল। আর তাই জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়ে তোলা গিয়েছিল। এই ম্যাচ থেকে তাঁদের পাওনা এটাই, বলেছেন ব্রেথওয়েট।