কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
মরগ্যান যখন ব্যাট করতে নামেন, ইংল্যান্ডের রান তখন ২ উইকেটে ১৬৪। এই জায়গা থেকে দলের রান তোলার গতি বাড়ানোর জন্য তাঁর এবং জো রুটের মধ্যে একজন কাউকে দায়িত্ব নিতেই হত। দায়িত্বটা শেষপর্যন্ত নেন মরগ্যান।
তবে, আফগানিস্তানের সবক’টি উইকেট ফেলতে না পারা কিংবা তাদের ৮ উইকেটে ২৪৭ রান তোলা নিয়েও অনেকে ইংল্যান্ডের বোলিং আক্রমণ সম্পর্কে প্রশ্ন তুলছেন। মরগ্যান কিন্তু তাঁর বোলারদের প্রশংসাই করেছেন। বিশেষত, তিনি আলাদা করে জোফ্রা আর্চার (তিন উইকেট) এবং মার্ক উডের (দু’টি উইকেট) কথা বলেছেন। তিনি বলেছেন, ‘উইকেট থেকে ফাস্ট বোলাররা কোনও সাহায্য পায়নি। স্পিনাররা কিছুটা বাউন্স ও টার্ন পেলেও পেসারদের জন্য কোনও সুইং বা সিম মুভমেন্ট ছিল না। এই ধরনের পিচে গতিতে বল করাই কার্যকরী হয়। উড, আর্চার ও ক্রিস ওকস ঠিক সেই কাজটিই করেছে।’ আফগানিস্তানের ব্যাটসম্যান হাসমাতুল্লা শাহিদিকে ক্রমাগত শর্ট পিচ ডেলিভারিতেই বিব্রত করার চেষ্টা করছিলেন মার্ক উড। হাসমাতুল্লা যখন ২৪ রানে ব্যাট করছেন, তখন উডের ঘণ্টায় ৯০ মাইল (ঘণ্টায় ১৪৫ কিলোমিটার) গতিতে আসা একটি ডেলিভারি সজোরে আঘাত হানে হেলমেটে। হেলমেটটি ভেঙে যায়। কিন্তু, বিশ্রামের জন্য প্যাভিলিয়নে ফিরে না গিয়ে একটু ধাতস্থ হওয়ার পর নতুন হেলমেট আনিয়ে নেন হাসমাতুল্লা। শেষপর্যন্ত ব্যক্তিগত ৭৬ রানের মাথায় তিনি আউট হন। এই প্রসঙ্গে মার্ক উড বলেছেন, ‘বলটা সজোরে ওর মাথায় লাগায় প্রথমে আমি নিজেও খুব ঘাবড়ে গিয়েছিলাম। খুব বাজে জায়গায় বলটা লাগায় এবং আমার হাত থেকেই এটা হওয়ায় বেশ খারাপ লাগছিল। টিম ডাক্তারের শুশ্রূষার পর কিন্তু আমি ওর কাছে গিয়ে জিজ্ঞাসা করেছিলাম, তুমি ঠিক আছো তো?’