পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
উজ্জীবিত বাংলাদেশের সামনে বৃহস্পতিবার অপেক্ষা করছে আর এক কঠিন পরীক্ষা। নটিংহ্যামে ওরা মুখোমুখি হবে গতবারের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়ার। ধারে ও ভারে অজিরা বহুগুণ এগিয়ে থাকলেও মাশরাফি মুর্তাজারা যে সহজে হাল ছাড়বে না, সেটা এখনই বলে দেওয়া যায়। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে জিতে বাড়তি মনোবল পেয়ে গিয়েছে ওরা। সবচেয়ে বড় কথা, অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসানের অসাধারণ ফর্ম গোটা দলকে প্রবল প্রত্যয়ী করে তুলেছে। ক্যারিবিয়ানদের বিপক্ষেও ম্যাচ জেতানো ইনিংস উপহার দিয়ে সাকিব বুঝিয়ে দিয়েছে, এবারের বিশ্বকাপে দীর্ঘপথ চলার জন্য সে প্রস্তুত। শুধু ব্যাট হাতেই নয়, বল হাতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে বিশ্বের সেরা অলরাউন্ডারটি। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধেও সাকিবের ওপর নির্ভর করবে বাংলাদেশের আশা আকাঙ্খা। তবে শুধু সাকিব নয়, ওদের দলে আরও কয়েকজন ভালো ব্যাটসম্যান রয়েছে। তামিম ইকবাল, সৌম্য সরকার, মুশফিকুর রহিমের মতো সিনিয়রদের পাশাপাশি গত ম্যাচে দারুণ নজর কেড়েছে লিটন দাস। তবে মিচেল স্টার্ক ও প্যাট কামিন্সের বিরুদ্ধে কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে ওদের।
অন্যদিকে, এবারও বিশ্বকাপ জয়ের বড় দাবিদার হিসাবে তরতরিয়ে এগিয়ে চলেছে অস্ট্রেলিয়া। ভারতের কাছে হারের ধাক্কা সামলে পাকিস্তান ও শ্রীলঙ্কার বিরুদ্ধে শেষ দুটি ম্যাচে দাপটে জিতেছে অজিরা। ওয়ার্নার, ফিনচ, স্মিথ দারুণ ফর্মে রয়েছে। আমার ধারণা, বাংলাদেশের বিরুদ্ধেও ক্লিনিক্যাল পারফরম্যান্সই উপহার দেবে অস্ট্রেলিয়া।