বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
চার ম্যাচেই হেরে এখন আত্মসমালোচনার পথে হাঁটছে আফগানিস্তান। অধিনায়ক গুলবাদিন বলেছেন, ‘প্রতি ম্যাচেই আমি ব্যাটসম্যানদের বলেছি দেখে খেলতে, ধরে খেলতে। মাথা ঠান্ডা রেখে শট নির্বাচন করতে। তাড়াহুড়ো না করতে। আগে পুরো ৫০ ওভার ব্যাট করতে হবে। জয়ের প্রশ্ন আসবে তারপর।’ নিউজিল্যান্ড ম্যাচেও বিনা উইকেটে ৬৬ থেকে আফগানিস্তানের স্কোর হয়ে যায় চার উইকেটে ৭০। প্রোটিয়াদের বিরুদ্ধেও একই ঘটনার পুনরাবৃত্তি হয়েছে। গুলবাদিন বলেছেন, ‘দক্ষিণ আফ্রিকা খুবই শক্তিশালী দল। কিন্তু, টানা তিনটি ম্যাচে হেরে আমাদের বিরুদ্ধে খেলতে নেমেছিল। কিন্তু, আমরা সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারলাম না। এক্ষেত্রে আমাদের ব্যর্থতার থেকেও ওদের (দক্ষিণ আফ্রিকা) কৃতিত্বই বেশি।’
অধিনায়কের কথার পুনরাবৃত্তিই শোনা গিয়েছে আফগানিস্তানের অধিনায়ক হাসমাতুল্লা শাহিদির গলাতেও। এক প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেছেন, ‘আমাদের ভালো ব্যাট করতে হবে। ৫০ ওভার ব্যাট করতে পারলে স্কোরবোর্ডে ভালো রান তোলা যাবে। তখন দলের বোলাররা চ্যালেঞ্জটা নেওয়ার সুযোগ পাবে।’ ১৮ জুন ওল্ড ট্র্যাফোর্ডে আফগানিস্তানের প্রতিপক্ষ টুর্নামেন্টের অন্যতম ফেভারিট সংগঠক দেশ ইংল্যান্ড। হাসমাতুল্লার আশা, ইংল্যান্ড ম্যাচে অঘটন ঘটানোর ক্ষমতা তাঁদের রয়েছে। তিনি বলেছেন, ‘আমরা যদি ভালো ক্রিকেট উপহার দিতে পারি, ব্যাটটা ভালোভাবে করতে পারি, তাহলে যে কোনও দলকে হারানোর ক্ষমতাই আমাদের রয়েছে।’ হাসমাতুল্লার মতে, এখনও পর্যন্ত তাঁরা যে চারটি ম্যাচ খেলেছেন, তা হয়েছে সবুজ উইকেটে। তাই ব্যাটসম্যানদের মানিয়ে নিতে কিছুটা সমস্যা হয়েছে। কিন্তু, প্রতি ম্যাচেই একই ভুল হবে, এমন ভাবা ভুল। ভুল থেকে শিক্ষা নিয়েই তাঁরা চান ঘুরে দাঁড়াতে।