পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
ভারতের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের তুরুপের তাস হয়ে উঠবেন পেসার মহম্মদ আমির। এমনটাই আশা আক্রামের। তিনি জানিয়েছেন, ‘বিশ্বকাপের প্রাথমিক স্কোয়াড থেকে মহম্মদ আমিরকে কেন বাইরে রাখা হয়েছিল তা আমার বোধগম্য হয়নি। ও যখন ফর্মে ছিল না, তখনও দলে ওর উপস্থিতি দারুণ কাজে দিয়েছিল। ও পাকিস্তানের সিনিয়র বোলার। আমি এটাও মনে করি ভারতের বিরুদ্ধে আমিরকে অনেক দায়িত্ব নিয়ে খেলতে হবে। ওর উচিত তরুণ বোলারদের গাইড করা। আমির নিজে ভালো ফর্মে আছে। অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৩০ রান দিয়ে ৫ উইকেট নিয়েছিল। এখনও অবধি দশটি উইকেট নিয়েছে ও। আমার বিশ্বাস, চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির মতো এবারও ভারতের বিরুদ্ধে সেরাটা মেলে ধরতে পারবে আমির।’
পাকিস্তানের ব্যাটিংয়ের অন্যতম বড় ভরসা বাবর আজম। যাঁকে অনেকেই পাকিস্তানের বিরাট কোহলি বলে থাকেন। আর এতেই আপত্তি আক্রামের। তিনি বলেছেন, ‘বাবর আজম খুবই প্রতিভাবান ব্যাটসম্যান। ওর ধারাবাহিকতা দেখে আমি মুগ্ধ। আমি বলব, বাবরের সঙ্গে বিরাটের তুলনা টানা ঠিক নয়। এতে ওর উপর চাপ বাড়ে। ওকে খোলা মনে খেলতে দেওয়া উচিত।’ পাকিস্তানের তরুণ পেসারদের পারফরম্যান্সে বেশ হতাশ ‘সুলতান অব স্যুইং’। একটু বিরক্তির সঙ্গে আক্রাম বলেন, ‘আজকালকার বোলাররা রিস্ট ব্যবহার করতেই পারে না। তাদের থেকে স্যুইং আশা করব কি করে?’ ১৯৯৯ সালে ইংল্যান্ডে আয়োজিত বিশ্বকাপে ফাইনালে উঠেছিল পাকিস্তান। ডিস্মৃতির সরণি বেয়ে আক্রাম বলেন, ‘ইংল্যান্ডের পিচে ডিউক বল দারুণ কার্যকরী। কোকাবুরা বলের সিম ততটা ভালো হয় না। জানি না কেন, আইসিসি ডিউক বল ব্যবহার করল না। তাতে বল অনেক বেশি স্যুইং হত।’