কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
রবিবার ম্যাচের পর ভুবি বলেন, ‘উইকেটের চরিত্রের প্রেক্ষিতে এই পারফরম্যান্স যথেষ্ট আশাব্যঞ্জক। পাটা পিচে বোলাররা কোনও সুবিধাই পায়নি। তাই চেষ্টা করেছি লাইন-লেংথ বজায় রেখে বল করতে। প্রত্যেক ব্যাটসম্যানের জন্য নির্দিষ্ট পরিকল্পনা ছিল। তাই ডেভিড ওয়ার্নারের মতো ব্যাটসম্যানও স্বাভাবিক খেলা খেলতে পারেনি। স্টিভ স্মিথকে স্লোয়ার দিয়েছিলাম। তাই বল ওর আশানুরূপ উচ্চতায় ওঠেনি। জানতাম, অফ স্টাম্পে শাফল করে স্ট্রোক নেওয়াই স্মিথের পছন্দ। কিন্তু এক্ষেত্রে ও মিস করে এবং আউট হয়। মূল্যবান সময়ে স্মিথের ফিরে যাওয়া অবশ্যই টার্নিং পয়েন্ট।’
ম্যাচের পর ভুবনেশ্বর কুমারের প্রশংসা শোনা যায় ভারতীয় দলের বোলিং কোচ ভরত অরুণের কণ্ঠে। তিনি বলেন, ‘ইংল্যান্ডের আবহাওয়ায় যশপ্রীত বুমরাহের পার্টনার হিসেবে আমরা ভুবনেশ্বর কুমারকেই বেছে নিয়েছি। বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার আগেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। দু’দিকে বল মুভ করানোর পাশাপাশি ডেথ ওভারেও ভুবনেশ্বরের উপর আস্থা রাখা যায়। মহম্মদ সামিও নিশ্চয়ই সুযোগ পাবে। ওর হতাশ হওয়ার কিছু নেই। বুমরাহ ও ভুবির মতো পেসার থাকায় এই মুহূর্তে সামিকে প্রথম একাদশে রাখা সম্ভব হচ্ছে না। বুমরাহ তো বিশ্বের অন্যতম সেরা বোলার। অসম্ভব ধারাবাহিকতা ওর সম্পদ। শুরু হোক বা শেষ পর্ব, বুমরাহ সবসময়েই বিপক্ষ ব্যাটসম্যানদের চাপে রাখতে সমর্থ। এই ভারতীয় দলের বোলিং লাইন-আপে ভারসাম্যের অভাব নেই। পেস ও স্পিন, দুই বিভাগেই দক্ষ বোলাররা রয়েছে। কোচ হিসেবে আমার কাজ শুধু পরিকল্পনা বাতলে দেওয়া। যেমন, ডেভিড ওয়ার্নারের প্রধান শট কাট। তাই অফ স্টাম্পের বাইরে শর্ট বল ওকে করা হয়নি। এই ম্যাচে ও রান পেয়েছে অন্য স্ট্রোক খেলে। শুধু অস্ট্রেলিয়া নয়, প্রত্যেক প্রতিদ্বন্দ্বী দলের জন্য নির্দিষ্ট স্ট্র্যাটেজি আছে আমাদের। প্রথম দু’টি ম্যাচ জিতে সকলের আত্মবিশ্বাস তুঙ্গে। এখন আমাদের লক্ষ্য, জয়ের ধারা বজায় রাখা।’