কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রথম দলের আটজন ফুটবলারকে পরিবর্তন করেও কিংস কাপে তাইল্যান্ডকে হারিয়ে দিল ভারত। ম্যাচের ফল ১-০। ১৭ মিনিটে জয়সূচক গোল করেন অনিরুদ্ধ থাপা। গত ৬ জানুয়ারি এশিয়ান কাপের ম্যাচে তাইল্যান্ডের বিরুদ্ধেও গোল ছিল দেরাদুনের এই ফুটবলারের। সেই ম্যাচে ভারত জিতেছিল ৪-১ গোলে। ফিফা র্যাঙ্কিংয়ে ১১৪ নম্বরে থাকা তাইল্যান্ডকে গত ছ’মাসের ব্যবধানে টানা দুটি ম্যাচে হারাল ১০১ নম্বরে থাকা ভারত।
ভারতের কোচ হওয়ার পর ক্রোয়েশিয়ান বিশ্বকাপার কোচ ইগর স্টিম্যাচ জয়ের খাতা খুললেন। গত ম্যাচে কুরাসাওয়ের বিরুদ্ধে ১-৩ গোলে হারার পরে এই জয় ভারতীয় ফুটবলের কাছে অক্সিজেন। ‘ব্লু টাইগার্স’রা কিংস কাপে তৃতীয় স্থানে করলেন। শনিবার কিংস কাপে ভারতের জয়ের নায়ক অনিরুদ্ধ থাপা ও আদিল খান। ম্যাচের ১৭ মিনিটে রেনিয়ার ফার্নান্ডেজের ফ্রি-কিক আংশিক প্রতিহত করেন তাইল্যান্ড স্টপার। সেই বল ধরে আদিল খানের কার্লিং নিচু ক্রস চেন্নাইয়ান এফসি’তে খেলা অনিরুদ্ধ থাপা গোলে ট্যাপ করেন (১-০)। এদিন অনিরুদ্ধ দলের নিশ্চিত পতন রোধ করেন। তাইল্যান্ডের তেরাসিলের শট গোললাইন সেভ করেন তিনি।
ভারতের কোচ ইগর স্টিম্যাচ প্রতিযোগিতা শুরুর আগেই বলেছিলেন, তিনি দলের সবাইকে খেলার সুযোগ দিতে চান। গত ম্যাচের দল থেকে দুই সাইডব্যাক রাহুল ভেকে, শুভাশিস বসু ও স্টপার সন্দেশ ঝিংগানকেই তাইল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম একাদশে রেখেছিলেন ভারতের কোচ। গোলে শুরু করেন অমরিন্দর সিং। ব্যাক ফোর ছিলেন রাহুল ভেকে, আদিল খান, সন্দেশ ঝিংগান ও শুভাশিস বসু। সেন্ট্রাল মিডফিল্ডার হিসেবে শুরু করেন বিনীত রাই ও অমরজিৎ সিং। অনূর্ধ্ব ১৭ বিশ্বকাপে খেলা অমরজিৎ এদিন রোমিং মিডফিল্ডার হিসেবে খেললেন। দুই প্রান্তে ছিলেন ফারুখ চৌধুরি ও রেনিয়র ফার্নান্ডেজ। অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার অনিরুদ্ধ থাপা। সিঙ্গল স্ট্রাইকার হিসেবে শুরু করেন বলবন্ত সিং। পাঞ্জাবের স্ট্রাইকার অনেক দিন পর প্রথম একাদশে খেললেন। বিদায়ী কোচ স্টিভন কনস্টানটাইন ব্যবহারই করেননি বলবন্তকে। ম্যাচের শেষ লগ্নে গোলমুখী হেড দারুণ তৎপরতায় সেভ করেন অমরিন্দর।
গত ম্যাচে ভিয়েতনামের বিরুদ্ধে এক গোলে হেরেছিল তাইল্যান্ড। সেই দলের চারজনকে এদিন পরিবর্তন করেন তাইল্যান্ড কোচ সিরিস্যাক ইয়োদায়াদথাই। জাতীয় দলের হয়ে শততম ম্যাচ খেললেন দলের অধিনায়ক তিরাসিল ড্যাংডা।
দেশে ফিরে ভারতীয় দল আমেদাবাদের ট্রানস্টাডিয়া এরিনায় ইন্টারকন্টিনেন্টল কাপে অংশ নেবে। যা শুরু ৭ জুলাই।
এদিকে, তাইল্যান্ডকে হারিয়ে ভারতের কোচ স্টিম্যাচ বলেন, ‘আমার দলের প্রতিটি পজিশনে এত প্রতিযোগিতা যে প্রথম একাদশ বাছাই করাই কঠিন হয়ে যাচ্ছে। তবে প্লেয়ারদের নিয়ে আমি গর্বিত। এই দলের তরুণ ফুটবলাররাই ভারতীয় ফুটবলের ভবিষ্যৎ।’
ভারতের কোচ হওয়ার পর ক্রোয়েশিয়ান বিশ্বকাপার কোচ ইগর স্টিম্যাচ জয়ের খাতা খুললেন। গত ম্যাচে কুরাসাওয়ের বিরুদ্ধে ১-৩ গোলে হারার পরে এই জয় ভারতীয় ফুটবলের কাছে অক্সিজেন। ‘ব্লু টাইগার্স’রা কিংস কাপে তৃতীয় স্থানে করলেন। শনিবার কিংস কাপে ভারতের জয়ের নায়ক অনিরুদ্ধ থাপা ও আদিল খান। ম্যাচের ১৭ মিনিটে রেনিয়ার ফার্নান্ডেজের ফ্রি-কিক আংশিক প্রতিহত করেন তাইল্যান্ড স্টপার। সেই বল ধরে আদিল খানের কার্লিং নিচু ক্রস চেন্নাইয়ান এফসি’তে খেলা অনিরুদ্ধ থাপা গোলে ট্যাপ করেন (১-০)। এদিন অনিরুদ্ধ দলের নিশ্চিত পতন রোধ করেন। তাইল্যান্ডের তেরাসিলের শট গোললাইন সেভ করেন তিনি।
ভারতের কোচ ইগর স্টিম্যাচ প্রতিযোগিতা শুরুর আগেই বলেছিলেন, তিনি দলের সবাইকে খেলার সুযোগ দিতে চান। গত ম্যাচের দল থেকে দুই সাইডব্যাক রাহুল ভেকে, শুভাশিস বসু ও স্টপার সন্দেশ ঝিংগানকেই তাইল্যান্ডের বিরুদ্ধে প্রথম একাদশে রেখেছিলেন ভারতের কোচ। গোলে শুরু করেন অমরিন্দর সিং। ব্যাক ফোর ছিলেন রাহুল ভেকে, আদিল খান, সন্দেশ ঝিংগান ও শুভাশিস বসু। সেন্ট্রাল মিডফিল্ডার হিসেবে শুরু করেন বিনীত রাই ও অমরজিৎ সিং। অনূর্ধ্ব ১৭ বিশ্বকাপে খেলা অমরজিৎ এদিন রোমিং মিডফিল্ডার হিসেবে খেললেন। দুই প্রান্তে ছিলেন ফারুখ চৌধুরি ও রেনিয়র ফার্নান্ডেজ। অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার অনিরুদ্ধ থাপা। সিঙ্গল স্ট্রাইকার হিসেবে শুরু করেন বলবন্ত সিং। পাঞ্জাবের স্ট্রাইকার অনেক দিন পর প্রথম একাদশে খেললেন। বিদায়ী কোচ স্টিভন কনস্টানটাইন ব্যবহারই করেননি বলবন্তকে। ম্যাচের শেষ লগ্নে গোলমুখী হেড দারুণ তৎপরতায় সেভ করেন অমরিন্দর।
গত ম্যাচে ভিয়েতনামের বিরুদ্ধে এক গোলে হেরেছিল তাইল্যান্ড। সেই দলের চারজনকে এদিন পরিবর্তন করেন তাইল্যান্ড কোচ সিরিস্যাক ইয়োদায়াদথাই। জাতীয় দলের হয়ে শততম ম্যাচ খেললেন দলের অধিনায়ক তিরাসিল ড্যাংডা।
দেশে ফিরে ভারতীয় দল আমেদাবাদের ট্রানস্টাডিয়া এরিনায় ইন্টারকন্টিনেন্টল কাপে অংশ নেবে। যা শুরু ৭ জুলাই।
এদিকে, তাইল্যান্ডকে হারিয়ে ভারতের কোচ স্টিম্যাচ বলেন, ‘আমার দলের প্রতিটি পজিশনে এত প্রতিযোগিতা যে প্রথম একাদশ বাছাই করাই কঠিন হয়ে যাচ্ছে। তবে প্লেয়ারদের নিয়ে আমি গর্বিত। এই দলের তরুণ ফুটবলাররাই ভারতীয় ফুটবলের ভবিষ্যৎ।’
