কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
শনিবার ওয়াটফোর্ডকে হারিয়ে এফ এ কাপ জয়ের পর ফেসবুকে এক খোলা চিঠির মাধ্যমে অভিজ্ঞ ডিফেন্ডারটি বলেছেন, ‘ম্যাঞ্চেস্টার সিটি আমায় সবকিছু দিয়েছে। তাই এই জার্সিতে সেরা পারফরম্যান্স মেলে ধরতে আমিও কোনওদিন বিন্দুমাত্র কার্পণ্য বোধ করিনি। ত্রিমুকুট জয়ের পর তাই এই ক্লাব ছাড়তে মন ভারাক্রান্ত। তবে অ্যান্ডারলেখটে ফেরার সুযোগ পেয়ে ভালোও লাগছে। মাত্র ছ’বছর বয়সে ওই ক্লাবে যোগ দিয়েছিলাম। সিনিয়র ক্লাব ফুটবলের হাতেখড়িও ওখানে। চেষ্টা করব, প্রিমিয়ার লিগে অর্জিত অভিজ্ঞতা অ্যান্ডারলেখটের ফুটবলারদের সঙ্গে ভাগ করে নিতে।’
২০০৮ সালের ২২ আগস্ট হ্যামবার্গ থেকে ম্যাঞ্চেস্টার সিটিতে যোগ দেন কোম্পানি। প্রথম চুক্তি হয়েছিল চার বছরের। তারপর টেমস দিয়ে বয়ে গিয়েছে অনেক জল। ম্যান সিটি রক্ষণে দীর্ঘ থেকে দীর্ঘতর হয়েছে কোম্পানির ছায়া। এই ক্লাবের হয়ে চারটি প্রিমিয়ার লিগ, দু’টি এফ এ কাপ, চারটি লিগ কাপ এবং দু’টি কমিউনিটি শিল্ড জয়ের অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর।
ম্যান সিটির কোচ পেপ গুয়ার্দিওলার মন্তব্য, ‘ভিনসেন্ট কোম্পানি এক কমপ্লিট ডিফেন্ডার। বয়স বাড়ার ফলে টানা ম্যাচের ধকল নিতে ইদানীং ও পারছিল না। কিন্তু সপ্তাহে একটি করে ম্যাচ খেললে কোম্পানি এখনও বিশ্বের তাবড় তাবড় ফরোয়ার্ডদের শান্ত রাখতে জানে। এবারের লিগে লেস্টার সিটির বিরুদ্ধে দূরপাল্লার শটে ওর গোল আমাকেও বিস্মিত করেছে। আশা করব, অ্যান্ডারলেখটে কোচ কাম ফুটবলারের ভূমিকায় ও সফল হবে।’