কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
২০০১ সালে ব্রাজিলের বাহিয়া ক্লাবের জার্সিতে পথ চলা শুরু ড্যানি আলভেসের। তারপর সেভিয়া, বার্সেলোনা, জুভেন্তাস হয়ে এই মুহূর্তে তিনি প্যারি সাঁজাঁ’র ফুটবলার। রবিবার কোচ টমাস টুচেল তাঁকে প্রশংসায় ভরিয়ে দিয়ে বলেছেন, ‘ওর মতো বুদ্ধিদীপ্ত ফুটবলার খুব কম আছে। উইং ব্যাকের পাশাপাশি মিডফিল্ডারের ভূমিকাতেও আলভেস অনবদ্য। দলের স্বার্থে নিজের পছন্দের পজিশনও ছেড়ে দিতে কার্পণ্য করতে দেখিনি ওকে। গতি, স্কিল এবং পাসিং সেন্সে আলভেস অতুলনীয়। রক্ষণ সামলানোর সঙ্গেসঙ্গে আক্রমণ গড়তেও ওর জুড়ি মেলা ভার। সবচেয়ে বড় কথা, বিপক্ষ বক্সে পৌঁছে আলভেস যদি বোঝে যে ওর থেকে বেটার পজিশনে কেউ আছে তাহলে তাকেই পাস বাড়ায়। নিজে গোল করার জন্য হাঁকপাঁক করে না। এই গুণ এখন বিশ্ব ফুটবলে বিরল।’
ড্যানি আলভেসের ট্রফি ক্যাবিনেট
বাহিয়া: ক্যাম্পেওনাতো বাইয়ানো (২০০১), কোপা ডো নরডেস্তে (২০০১, ২০০২)
সেভিয়া: কোপা দেল রে (২০০৬-০৭), স্প্যানিশ সুপার কাপ (২০০৭), উয়েফা কাপ (২০০৫-০৬, ২০০৬-০৭), উয়েফা সুপার কাপ (২০০৬)
বার্সেলোনা: লা লিগা (২০০৮-০৯, ২০০৯-১০, ২০১০-১১, ২০১২-১৩, ২০১৪-১৫, ২০১৫-১৬), কোপা দেল রে (২০০৮-০৯, ২০১১-১২, ২০১৪-১৫, ২০১৫-১৬), স্প্যানিশ সুপার কাপ (২০০৯, ২০১০, ২০১১, ২০১৩), উয়েফা চ্যাম্পিয়ন্স লিগ (২০০৮-০৯, ২০১০-১১, ২০১৪-১৫), উয়েফা সুপার কাপ (২০০৯, ২০১১, ২০১৫), ফিফা ক্লাব ওয়ার্ল্ড কাপ (২০০৯, ২০১১, ২০১৫)
জুভেন্তাস: সিরি-এ (২০১৬-১৭), কোপা ইতালিয়া (২০১৬-১৭)
প্যারি সাঁজাঁ: লিগ ওয়ান (২০১৭-১৮, ২০১৮-১৯), কোপে ডে ফ্রান্স (২০১৭-১৮), কোপে ডে লা লিগ (২০১৭-১৮), ট্রফি ডেস চ্যাম্পিয়ন্স (২০১৭)
ব্রাজিল: কোপা আমেরিকা (২০০৭), ফিফা কনফেডারেশনস কাপ (২০০৯, ২০১৩), ফিফা ওয়ার্ল্ড ইয়ুথ চ্যাম্পিয়নশিপ (২০০৩)