কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
দীর্ঘ আলোচনার শেষে ডিকে জৈন বলেন, ‘দুই পক্ষের বক্তব্য ছাড়াও, বিসিসিআইয়ের বক্তব্য খুব মন দিয়ে শুনেছি। তবে রায় ঘোষণার আগে চিঠির প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। তাই দুই পক্ষকেই চিঠি দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি।’ রায় ঘোষণার নির্দিষ্ট তারিখ অবশ্য তিনি ধার্য করে দেননি। তবে শোনা যাচ্ছে, আগামী সাতদিনের মধ্যে রায় ঘোষিত হতে পারে। আর সেই রায় সৌরভের পক্ষেই যাবে। শনিবারের শুনানি নিয়ে সাংবাদিকদের সামনে সৌরভ সংক্ষেপে বলেন, ‘ওম্বুডসম্যান ডিকে জৈনের সঙ্গে আলোচনা বেশ ভালো হয়েছে।’ এই মামলায় সৌরভের পাশে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছে বিসিসিআই। শুনানি সভায় তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়, স্বার্থের সংঘাতের অভিযোগে সৌরভ গাঙ্গুলিকে জরিমানা না করেও এই সমস্যার সমাধান করা যেতে পারে। আর সে জন্য বিসিসিআইয়ের সংবিধান সংশোধন করা প্রয়োজন। তা না হলে পেশাদার ভূমিকার কারণে প্রাক্তন ক্রিকেটারদের মূল্যবান অভিজ্ঞতা কাজে লাগানোর ক্ষেত্রে বঞ্চিত হবে ভারতীয় ক্রিকেট।
সিএবি সভাপতি হওয়া সত্ত্বেও সৌরভ গাঙ্গুলি কিভাবে দিল্লি ক্যাপিটালসের উপদেষ্টা হিসেবে কাজ করতে পারেন, এই প্রশ্ন তুলে তাঁর বিরুদ্ধে স্বার্থের সংঘাতের মামলা দায়ের করেন তিন ক্রিকেটপ্রেমী। তারই শুনানিতে এদিন সৌরভ ও তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগকারী ব্যক্তিদের স্বপক্ষে চিঠি জমা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন বোর্ডের ওম্বুডসম্যান ডিকে জৈন। সূত্রের খবর, আগামী সোমবার কিংবা মঙ্গলবার ওম্বুডসম্যানের কাছে সেই চিঠি পাঠিয়ে দেবেন সৌরভ।