কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
ধোনি বরাবরই দাবি করেন, চেন্নাই তাঁর সেকেন্ড হোম। তাই চিপকের পিচ তাঁর হাতের তালুর মতো চেনা। তিনি বুঝে গিয়েছিলেন, স্পিনাররাই ভেলকি দেখাবে। আর মাহির পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করেছেন হরভজন, ইমরান তাহির, রবীন্দ্র জাদেজারা। চেন্নাইকে প্রথম সাফল্যটি এনে দেন ভাজ্জি। মাত্র ৬ রানে তাঁর বলে আউট হন কোহলি। কিছুটা ধরে খেলার চেষ্টা করেছিলেন পার্থিব প্যাটেল। কিন্তু বাকি ব্যাটসম্যানদের থেকে তিনি কোনও সাহায্য পাননি। ৯ রানে হরভজনের বলে ফিরতি ক্যাচ দিয়ে মাঠ ছাড়েন মঈন আলি। ১০ বলে ৯ রান করে ভাজ্জির বলেই আউট হন এবি ডি’ভিলিয়ার্স। তার উপর শিমরন হেটমায়ারের (০) রান আউট আরসিবি’কে আরও চাপে ফেলে দেয়। ইমরান তাহির ও জাদেজা একের পর এক উইকেট তুলে নেয়। আরসিবি’র ইনিংস ১৭১. ওভারে মাত্র ৭০ রানেই শেষ হয়ে যায়। তবে আইপিএলে সবচেয়ে কম রানের নজির রয়েছে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্সেরই। ২০১৭ সালে ইডেনে কেকেআরের বিরুদ্ধে কোহলি বাহিনী ৪৯ রানে অল-আউট হয়েছিল। ইমরান তাহির ৩টি জাদেজা নেন ২টি উইকেট।
লক্ষ্য কঠিন না হলেও চিপকের পিচে ব্যাট করা মোটেও সহজ ছিল না। ফলে সিএসকে’র ব্যাটসম্যানরা ধীরে ধীরে জয়ের ভিত গড়ে তোলেন। শেন ওয়াটসনকে (০) তৃতীয় ওভারে যুজবেন্দ্র চাহাল বোল্ড করার পর কোহলিকে বেশ উত্তেজিত দেখাচ্ছিল। মঈন আলিও ভালো বল করেন। তিনি আউট করেন সুরেশ রায়নাকে (১৯)। তবে রায়না এদিন আইপিএলে দ্রুততম পাঁচ হাজার রান পূর্ণ করে নজির গড়েন। ওপেনার অম্বাতি রায়াডু ২৮ রান করে আউট হলেও কেদার যাদব (অপরাজিত ১৩) দলের জয় নিশ্চিত করে মাঠ ছাড়েন। ১৭.৪ ওভারে ৩ উইকেটে সিএসকে’র স্কোর দাঁড়ায় ৭১ রান।