পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
আগের আসরগুলোতে প্রত্যাশা জাগিয়েও সমর্থকদের মুখে হাসি ফোটাতে পারিনি আমরা। এটা অত্যন্ত দুঃখজনক। আর সেই অনুশোচনাই আমাদের আরও বেশি দৃঢ় প্রতিজ্ঞ করে তুলেছে। কেন আমরা এবার অন্যান্য বারের চেয়ে আলাদা, সমর্থকদের আস্বস্ত করতে পয়েন্ট আকারে সেগুলি বর্ণনা করছি।
১) প্রধান কোচ হিসেবে গ্যারি কার্স্টেনের আগমন। তাঁর বিশাল অভিজ্ঞতা ও কর্ম পদ্ধতি আরসিবি’কে দারুণ সমৃদ্ধ করবে। কিভাবে খেলোয়াড়দের কাছ থেকে সেরা পারফরম্যান্স বের করে আনতে হয়, কিভাবে সাফল্যের পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে হয় দলকে, তা তিনি বিলক্ষণ জানেন।
২) এবার আমাদের দলে অসামান্য ভারসাম্য রয়েছে। শুধু ক্রিকেটীয় দিক থেকে নয়, অভিজ্ঞতার দিক থেকেও। এই জিনিসটা অন্যান্যবার এত ভালো ছিল না।
৩) হেনরিক ক্লাসেনকে সই করানোটা আমাদের আরও একটা ইতিবাচক পদক্ষেপ হয়েছে। মিডল-অর্ডার ব্যাটসম্যান হিসেবে সে দারুণ কার্যকরি ভূমিকা নিতে পারে।
৪) শিমরন হেটমেয়ারও দলের কাছে বড় সম্পদ হয়ে দাঁড়াবে বলেই আমার বিশ্বাস। ম্যাচ ফিনিশার হিসেবে ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে দারুণ ধারাবাহিকতা দেখিয়ে এসেছে। এবার আমরাও ওর সুফল পাব বলেই আশা করছি।
৫) অধিনায়ক হিসেবে বিরাট কোহলি বরাবরই দলকে সামনে থেকে পথ দেখিয়ে এসেছে। এবারও তার ব্যতিক্রম ঘটবে না। অধিনায়কের ব্যক্তিগত পারফরম্যান্স দলের বাকিদেরও ভালো খেলতে উজ্জীবিত করবে।