গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
গত বছরে নেশনস লিগে ক্রোয়েশিয়া ও ইংল্যান্ডের কাছে হেরেছিল স্পেন। সেই প্রসঙ্গ উত্থাপিত হলে লুই এনরিকের বিশ্লেষণ, ‘দু’টি ম্যাচেই আমরা ২-৩ গোলে হেরেছিলাম। অর্থাৎ, স্পেনের লড়াকু মানসিকতার প্রমাণ রয়েছে স্কোরলাইনে। প্রাপ্ত সুযোগ কাজে লাগাতে পারলে ওই দু’টি ম্যাচেই আমরা জিততে পারতাম।’ উল্লেখ্য, এই মুহূর্তে স্পেনে যোগ্য স্ট্রাইকারের অভাব রয়েছে। দাভিদ ভিয়া এবং ফার্নান্দো তোরেসের মতো কোনও ফুটবলারই ধারাবাহিকভাবে বিপক্ষ জাল কাঁপাতে অভ্যস্ত নন। তাই মিডফিল্ডারদের শ্যুটিং প্র্যাকটিসের দিকে জোর দিয়েছেন এনরিকে। আপফ্রন্টে আলভারো মোরাতার মতো অভিজ্ঞ ফুটবলার থাকা সত্ত্বেও আসেন্সিওর উপর অনেক বেশি নির্ভরশীল স্পেন। এই প্রসঙ্গে জর্ডি আলবা বলেছেন, ‘আসেন্সিওর ফুটবল সেন্স দারুণ। বিপক্ষ বক্সের কোন জায়গায় থাকলে গোল করতে সুবিধা হবে তা ও জানে। গত মরশুমে জিদানের প্রশিক্ষণে আসেন্সিও অনেক পরিণত হয়েছে। তবে আমাদের দলে অনেকে গোল করতে পারে। ড্যানি সেবায়স-পারেজোদের উপরেও এই ব্যাপারে নির্ভর করা যায়।’
স্পেনের রক্ষণে সের্গিও র্যামোসের নেতৃত্বে লড়াই করতে প্রস্তুত সের্গি রবার্তো-জর্ডি আলবারা। গত দু’দিনের অনুশীলনে গোলরক্ষক ডেভিড ডি গিয়া ও কেপা আরিজাবালাগার সঙ্গে বিশেষ আলোচনা করতে দেখা যায় সের্গিও র্যামোসকে। তিনি জানিয়েছেন, ‘ইউরো কাপের বাছাই পর্বের প্রথম ম্যাচ আমরা খেলছি ঘরের মাঠে। এটা অবশ্যই বাড়তি সুবিধা। নরওয়েকে হারাতে পারলে আত্মবিশ্বাস নিঃসন্দেহে কয়েক গুণ বাড়বে। লুই এনরিকের প্রশিক্ষণে পরিকল্পিত পথেই এগিয়ে চলেছি আমরা।’