পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
আইএসএল চ্যাম্পিয়ন হওয়ার পর আগামী বছর এএফসি এশিয়ান কাপে খেলবে জিন্দালদের দল। তবে রবিবারের ফাইনাল খেলা একটা অভিজ্ঞতা সুনীলের কাছে। তিনি বলেন, ‘এফসি গোয়ার ফেরান কোরোমিনাস ১৬ গোল করে সর্বাধিক গোলদাতা হয়েছে। তবুও ফাইনালে কোরোকে গোল করতে না দেওয়া আমাদের ডিফেন্ডারদের কৃতিত্ব। আমরা অ্যাটাক করার চেষ্টা করেছি। কিন্তু দ্রুত বলের দখল হারানোরই আমাদের বিপক্ষে গিয়েছে। আমি, মিকু ও উদান্তা সিংয়ের খেলার স্টাইলই অ্যাটাকিং। কিন্তু বলের দখল হারাতেই আমাদের বাধ্য হয়ে ডিফেন্ড করতে হয়েছে। কোরোমিনাস আমাদের বিরুদ্ধে তিন বারের সাক্ষাতেই গোল করতে পারেনি। তবে আমাদের রক্ষণে খুব ভালো খেলেছে নিশু কুমার ও হারমানজ্যোৎ সিং খাবরা। গত বছর ফাইনালে আমরা সেটপিস থেকে গোল খেয়েছি। সেটা মনে রেখেই রবিবার খেলতে নেমেছিলাম।’
কোরোমিনাসের পর ১২ গোল দ্বিতীয় সর্বাধিক গোলদাতা হয়েছেন নর্থ-ইস্টের বার্থোলোমিউ ওগবেচে ও মুম্বই সিটি’র মোদৌ সোগু। ৯ গোল করে সর্বাধিক গোলদাতার তালিকায় সুনীল চার নম্বরে শেষ করেছেন। তিনিই আইএসএলে ভারতীয়দের মধ্যে সর্বাধিক গোলদাতা। এবার আইএসএল চ্যাম্পিয়ন হওয়াকে জীবনের দ্বিতীয় সেরা জয় বলছেন সুনীল ছেত্রী।
বেঙ্গালুরু এফসি’র কোচ কার্লেস কুয়াদ্রাত বলেন, ‘নির্ধারিত সময়ে ম্যাচ শেষ করতে পারাটাই আসল ব্যাপার। ম্যাচ টাই-ব্রেকারে গেলে ম্যাচের ভাগ্য যে কোনও দিকে হেলে যেতে পারত। টাই-ব্রেকার মানেই লটারির মতো। আমরা নির্ধারিত সময়েই খেলা শেষ করতে চেয়েছিলাম।’
এফ সি গোয়ার কোচ সের্গেই লোবেরা বলেন, ‘অতিরিক্ত সময়ের প্রথমার্ধে আহমেদ জাহুর লাল কার্ডটাই আমাদের ক্ষেত্রে ফ্যাক্টর হয়ে গেল। তবে প্লেয়ারদের জন্য আমি গর্বিত। বিশেষ করে তারা দারুণ লড়াই করেছে। এবার আমাদের লক্ষ্য সুপার কাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়া।’ লোবেরা ভারতীয় দলের কোচ হতে ইচ্ছুক। তিনি বলেন, ‘ভারতীয় দলের সঙ্গে যুক্ত হতে পারলে আমার ভালো লাগবে। তবে গোয়ার সঙ্গে আমার আরও একবছরের চুক্তি রয়েছে।