কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
চ্যাম্পিয়ন হয়ে বিস্মিত ডমিনিক থিয়েম। তিনি বলেন, ‘আমি খুব খারাপ ফর্ম থেকে ঘুরে দাঁড়িয়েছি। এখন গর্ব হচ্ছে ইন্ডিয়ান ওয়েলসে চ্যাম্পিয়ন হয়ে।’ ১৯৯৭ সালে মায়ামিতে টমাস মুস্টারের পর দ্বিতীয় অস্ট্রিয়ান হিসেবে মাস্টার্স ১০০০ খেতাব জিতলেন থিয়েম।
একইদিনে মহিলা বিভাগে কানাডার ‘সেনসেশন’ বিয়াঙ্কা আন্দ্রেস্কু এই ডব্লুটিএ খেতাব জিতলেন। ওয়াইল্ড কার্ড পাওয়া এক খেলোয়াড় হিসেবে ইন্ডিয়ান ওয়েলসে চ্যাম্পিয়ন হয়ে নজির গড়লেন আন্দ্রেস্কু। তিনি ফাইনালে ৬-৪, ৩-৬, ৬-৪ সেটে হারালেন উইম্বলডন চ্যাম্পিয়ন অ্যাঞ্জেলিক কেরবারকে। ১৮ বছর আন্দ্রেস্কু এই টুর্নামেন্টে খেলার আগে বিশ্ব র্যাঙ্কিংয়ে ৬০ নম্বরে ছিলেন। কিন্তু জীবনের প্রথম ডব্লুটিএ খেতাব জেতার পর আন্দ্রেস্কুর র্যাঙ্কিংয়ে ২৪ নম্বরে উঠে আসা শুধুই সময়ের অপেক্ষা।
এর আগে রজার ফেডেরার দুবাই মাস্টার্স জিতে জীবনের ১০০তম খেতাব জয় পূর্ণ করেছিলেন। এবার ইন্ডিয়ান ওয়েলস জিতলে সর্বাধিক ছ’বার এই টুর্নামেন্ট জেতার কৃতিত্ব অর্জন করতেন সুইস খেলোয়াড়। এখন রজার ফেডেরার ও নোভাক ডকোভিচ পাঁচবার করে এই প্রতিযোগিতায় জিতে একই বিন্দুতে রয়েছেন। জীবনের ১২তম খেতাব জিতলেন থিয়েম।
তবে এদিন চ্যাম্পিয়ন হয়ে ডমিনিক থিয়েম দারুণভাবে সম্মান প্রদর্শন করেন অগ্রজ ফেডেরারের প্রতি। চ্যাম্পিয়ন ট্রফি নেওয়ার পর থিয়েম ৩৭ বছর বয়সী সুপারস্টারকে বলেন, ‘আমি জিতেছি ঠিকই, তবে আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি। যদিও আমার সেই অধিকার নেই আপনাকে অভিনন্দন জানানোর। কারণ আপনি আমার থেকে ৮৮টিরও বেশি খেতাব জিতেছেন।’