বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
২০০৬ দোহা ও ২০১০ গুয়াংঝৌ এশিয়াডে ছিল দাবা। দোহাতে ভারত সোনা জেতে। কনেরু হাম্পি ব্যাক্তিগত র্যাপিড ইভেন্টে সোনা জেতেন। মিক্সড টিম ইভেন্টে তাঁরা সোনা জিতেছিলেন। ২০১০ এশিয়াডে ভারতের ছেলেরা স্ট্যান্ডার্ড টিম ইভেন্টে ব্রোঞ্জ জেতেন। মহিলাদের ব্যক্তিগত র্যাপিড ইভেন্টে ব্রোঞ্জ জেতেন ডি হারিকা। ভারতের গ্র্যান্ডমাস্টার ভাস্করণ অধিবান বলেন, ‘এশিয়াডে দাবা ফিরে আসা দাবাড়ুদের কাছে দারুণ খবর। ভারতীয় দাবার ক্ষেত্রে খুবই ইতিবাচক পদক্ষেপ হল এটা।’ ২০১০ এশিয়াডে ভারতীয় দলে ছিলেন অধিবান।
সর্বভারতীয় দাবার ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিভি সুন্দর বলেন, ‘এশিয়াডে দাবা ফিরে আসায় ভারতের পদক জয়ের যথেষ্ট সুযোগ রয়েছে। ২০০৬ ও ২০১০ সালেই সেটা বোঝা গিয়েছে। তবে আরও একটা ভালো দিক হল, যদি টিম ও ব্যক্তিগত ইভেন্ট থাকে এশিয়াডে।’ গ্র্যান্ডমাস্টার ও বর্তমানে কোচ আরবি রমেশের কাছে ট্রেনিং নিচ্ছেন সের্গেই কার্জাকিনের পর বিশ্বের তৃতীয় সর্বকনিষ্ঠ দাবাড়ু আর প্রজ্ঞানন্দা ও চেন্নাইয়ের ডি গুকেশ। সেই রমেশ বলেছেন, ‘এশিয়াডে দাবাড়ুদের সামনে প্রধান লক্ষ্য থাকবে পদক জেতা। তারচেয়েও বড় কথা হল, পদক জিতলে সরকারের দেওয়া আর্থিক পুরস্কার দাবাড়ুদের কাছে বড় উৎসাহ হিসেবে কাজ করবে। এরসঙ্গে বাড়তি পাওনা হতে পারে দ্রোণাচার্য্য ও অর্জুন পুরস্কার প্রাপ্তি।’