বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
নয়াদিল্লি, ১৪ মার্চ: ভারতের সীমিত ওভারের দলে ধোনির গুরুত্বকে কখনওই খাটো করা উচিত নয় বলে মন্তব্য করেছেন মাইকেল ক্লার্ক। সমালোচকদের সতর্ক করে দিয়ে অস্ট্রেলিয়ার প্রাক্তন অধিনায়ক জানিয়েছেন, দুরন্ত উইকেট কিপিংয়ের পাশাপাশি ব্যাট হাতে মিডল-অর্ডারে ধোনি এখনও যথেষ্ট নির্ভরযোগ্য। ফিরোজ শাহ কোটলায় ভারতকে ৩-২ ব্যবধানে হারিয়ে অস্ট্রেলিয়ার ওয়ান ডে সিরিজ জয়ের পর ট্যুইট করে ক্লার্ক বলেছেন, ‘এমএসডি-র গুরুত্বকে কখনও উপেক্ষা করবেন না। তাতে আপনাকেই পরে পস্তাতে হবে। কিপার হিসাবে ওর ক্ষিপ্রতা আগের মতোই ধারালো। আর ব্যাট হাতেও ভারতের মিডল-অর্ডারকে ভরসা দেওয়ার ক্ষমতা ওর রয়েছে।’
মাইকেল ক্লার্কের মতোই ধোনিকে নিয়ে পূর্ণ আস্থা প্রকাশ করেছেন অস্ট্রেলিয়ার আরও এক প্রাক্তন তারকা শেন ওয়ার্ন। মাহির সমালোচকদের এক হাত নিয়ে কিংবদন্তি স্পিনারটি বলেন, ‘যারা ধোনির সমালোচনা করছে, তাদের কোনও ধারণাই নেই যে তারা কী বলছে!’ এএনআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি আরও বলেন, ‘যখন কঠিন পরিস্থিতি আসে, তখন দলকে সঠিক পথ দেখানোর জন্য ধোনির মতো অভিজ্ঞ মানুষের প্রয়োজন হয়। আমার চোখে এমএসডি একজন যথার্থই গ্রেট প্লেয়ার। ওর মতো ক্রিকেটার দলে থাকাটা মস্ত বড় পাওনা।’ ওয়ার্ন স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন, ‘বিশ্বকাপে ভারতীয় দলে ধোনির উপস্থিতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। কারণ নিজে পারফরম্যান্স করার পাশাপাশি অমূল্য অভিজ্ঞতা দিয়েও দলকে সে সাহায্য করতে পারে। আর তার প্রমাণ আমরা বহুবার পেয়েছি।’ অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিলেও ভারতীয় দলের জন্য এখনও গুরুত্বপূর্ণ ধোনির পরামর্শ ও ম্যাচ রিডিং দক্ষতা। বিশেষ করে অধিনায়ক বিরাট কোহলির জন্য তো বটেই। ধোনির অভিজ্ঞতা ও ক্রিকেট বোধ ভারতীয় দলকে অনেক ক্ষেত্রেই উদ্ধার করেছে। বিশেষ করে ডিআরএসের ক্ষেত্রে মাহির অনুমান ক্ষমতা বিশ্ববন্দিত। ডিসিশন রিভিউ সিস্টেমকে অনেকে মজা করে ধোনি রিভিউ সিস্টেমও বলে থাকেন।
আসন্ন বিশ্বকাপে কারা এগিয়ে? এমন প্রশ্নের উত্তরে ওয়ার্ন বলেন, ‘আমার মনে হয়, ভারত ও ইংল্যান্ড এই বিশ্বকাপে ফেভারিট হিসেবে অভিযান শুরু করবে। গত ১২ মাস ধরে অসাধারণ ক্রিকেট খেলছে এই দুটি দল। তবে অস্ট্রেলিয়াও নতুন করে বিশ্বাস জাগিয়ে তুলেছে। ভারতের বিরুদ্ধে পর পর টি-২০ এবং ওয়ান ডে সিরিজ জয় তারই নিদর্শন।’
ওলিম্পিক সম্প্রচার করবে সোনি নেটওয়ার্কস: ২০২০ টোকিও ওলিম্পিকসে সম্প্রচার সত্ত্ব পেল সোনি পিকচার্স নেটওয়ার্কস ইন্ডিয়া (এসপিএন)। বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক ওলিম্পিক কমিটি (আইওসি) এটা ঘোষণা করেছে। এই টেলিভিশন নেটওয়ার্ক ২০২০ লুসান উইন্টার ইউথ ওলিম্পিকসের সম্প্রচার সত্ত্ব পেয়েছে। আইওসি ও এসপিএন যৌথভাবে স্থায়ী একটি ওলিম্পিক চ্যানেল তৈরি করছে। যেটা সোনি লাইভ সার্ভিসের অন্তর্গত। যে চ্যানেলে ওলিম্পিকসের আগের একবছর ধারাবাহিকভাবে ওলিম্পিক অ্যাথলিট ও স্পোর্টসের কভারেজ করবে।
মাইকেল ক্লার্কের মতোই ধোনিকে নিয়ে পূর্ণ আস্থা প্রকাশ করেছেন অস্ট্রেলিয়ার আরও এক প্রাক্তন তারকা শেন ওয়ার্ন। মাহির সমালোচকদের এক হাত নিয়ে কিংবদন্তি স্পিনারটি বলেন, ‘যারা ধোনির সমালোচনা করছে, তাদের কোনও ধারণাই নেই যে তারা কী বলছে!’ এএনআইকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি আরও বলেন, ‘যখন কঠিন পরিস্থিতি আসে, তখন দলকে সঠিক পথ দেখানোর জন্য ধোনির মতো অভিজ্ঞ মানুষের প্রয়োজন হয়। আমার চোখে এমএসডি একজন যথার্থই গ্রেট প্লেয়ার। ওর মতো ক্রিকেটার দলে থাকাটা মস্ত বড় পাওনা।’ ওয়ার্ন স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন, ‘বিশ্বকাপে ভারতীয় দলে ধোনির উপস্থিতি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। কারণ নিজে পারফরম্যান্স করার পাশাপাশি অমূল্য অভিজ্ঞতা দিয়েও দলকে সে সাহায্য করতে পারে। আর তার প্রমাণ আমরা বহুবার পেয়েছি।’ অধিনায়কত্ব ছেড়ে দিলেও ভারতীয় দলের জন্য এখনও গুরুত্বপূর্ণ ধোনির পরামর্শ ও ম্যাচ রিডিং দক্ষতা। বিশেষ করে অধিনায়ক বিরাট কোহলির জন্য তো বটেই। ধোনির অভিজ্ঞতা ও ক্রিকেট বোধ ভারতীয় দলকে অনেক ক্ষেত্রেই উদ্ধার করেছে। বিশেষ করে ডিআরএসের ক্ষেত্রে মাহির অনুমান ক্ষমতা বিশ্ববন্দিত। ডিসিশন রিভিউ সিস্টেমকে অনেকে মজা করে ধোনি রিভিউ সিস্টেমও বলে থাকেন।
আসন্ন বিশ্বকাপে কারা এগিয়ে? এমন প্রশ্নের উত্তরে ওয়ার্ন বলেন, ‘আমার মনে হয়, ভারত ও ইংল্যান্ড এই বিশ্বকাপে ফেভারিট হিসেবে অভিযান শুরু করবে। গত ১২ মাস ধরে অসাধারণ ক্রিকেট খেলছে এই দুটি দল। তবে অস্ট্রেলিয়াও নতুন করে বিশ্বাস জাগিয়ে তুলেছে। ভারতের বিরুদ্ধে পর পর টি-২০ এবং ওয়ান ডে সিরিজ জয় তারই নিদর্শন।’
ওলিম্পিক সম্প্রচার করবে সোনি নেটওয়ার্কস: ২০২০ টোকিও ওলিম্পিকসে সম্প্রচার সত্ত্ব পেল সোনি পিকচার্স নেটওয়ার্কস ইন্ডিয়া (এসপিএন)। বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক ওলিম্পিক কমিটি (আইওসি) এটা ঘোষণা করেছে। এই টেলিভিশন নেটওয়ার্ক ২০২০ লুসান উইন্টার ইউথ ওলিম্পিকসের সম্প্রচার সত্ত্ব পেয়েছে। আইওসি ও এসপিএন যৌথভাবে স্থায়ী একটি ওলিম্পিক চ্যানেল তৈরি করছে। যেটা সোনি লাইভ সার্ভিসের অন্তর্গত। যে চ্যানেলে ওলিম্পিকসের আগের একবছর ধারাবাহিকভাবে ওলিম্পিক অ্যাথলিট ও স্পোর্টসের কভারেজ করবে।
