কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
বিএনএ, বহরমপুর: মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জেলা সফরে এসে বুধবার প্রায় এক হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন এবং শিলান্যাস করবেন। তারমধ্যে জেলা পরিষদেরই তিনি প্রায় ২৭০কোটি টাকার প্রকল্পের উদ্বোধন এবং শিলান্যাস করবেন। প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ওইদিন মুখ্যমন্ত্রী জেলা পরিষদ অফিস চত্বরে পর্যটন কেন্দ্র, মুর্শিদাবাদ ভবন, গ্রামীণ সড়ক যোজনা প্রকল্পে ১৪টি পাকা রাস্তা নির্মাণ কাজের শিলান্যাস করবেন। এছাড়া সূতি-২, রঘুনাথগঞ্জ-২, ভগবানগোলা, হরিহরপাড়া, সাগরদিঘি এবং ফরাক্কা এলাকায় তিনি বেশ কিছু রাস্তার কাজের শিলান্যাস করবেন। গ্রামীণ এলাকায় ৭৭.৫৮কিলোমিটার রাস্তা নির্মাণের শিলান্যাসও মুখ্যমন্ত্রী করবেন। তারজন্য ২৩২.৪৫৬লক্ষ টাকা খরচ হবে। জেলায় ৯২.০০মিটারের তিনটি বক্স কালভার্টেরও উদ্বোধন ওইদিন হবে। রঘুনাথগঞ্জ-২ ব্লকের তেঘরি থেকে নয়াপাড়া রাস্তা তৈরির শিলান্যাস ওই দিন হবে। হরিহরপাড়ার নিশ্চিন্তপুর মোড় থেকে ঘোড়ামাড়া পর্যন্ত রাস্তার শিলান্যাস মুখ্যমন্ত্রীর হাত দিয়ে হবে। ইতিমধ্যে এই কাজের ওয়ার্ক অর্ডার হয়ে গিয়েছে। খড়গ্রামের আলিনগর থেকে রাইপুর যাওয়ার রাস্তার কাজও ওইদিন থেকে শুরু করবেন। মুর্শিদাবাদের সভাধিপতি মোশারফ হোসেন মণ্ডল বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর হাত দিয়ে জেলা পরিষদের ১৫০কোটি টাকার কাজের শিলান্যাস ওই দিন হবে। এছাড়া উদ্বোধন হবে ১২৪কোটি টাকার প্রকল্পের।
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী সেচ, পরিবহণ, জনস্বাস্থ্য কারিগরি সহ অধিকাংশ দপ্তরের বিভিন্ন প্রকল্পের উদ্বোধন এবং শিলান্যাস করবেন। ওইদিন তিনি কর্মতীর্থ এবং বেশ কয়েকটি অডিটোরিয়ামেরও উদ্বোধন করবেন। কান্দি, জঙ্গিপুর, লালগোলায় অডিটোরিয়ামগুলি তৈরি হয়েছে। এছাড়া ওই দিন তিনি রণগ্রামে নতুন সেতুর শিলান্যাস করবেন। তিনি নওদায় একটি সেতুর উদ্বোধন করবেন। জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, কৃষি দপ্তরের বিভিন্ন সামগ্রীও ওই দিন উপভোক্তাদের হাতে তুলে দেওয়া হবে। এছাড়া পড়ুয়াদের সাইকেল বিতরণ করা হবে। মুখ্যমন্ত্রী সাগরদিঘির প্রশাসনিক সভা থেকেই ওই প্রকল্পগুলির উদ্বোধন এবং শিলান্যাস করবেন। তিনি বুধবার প্রথমে প্রশাসনিক সভা করবেন। সেখান থেকে বহরমপুরে এসে বৈঠক করবেন। জেলা প্রশাসনের আধিকারিকরা ছাড়াও জনপ্রতিনিধিরাও বৈঠকে হাজির থাকবেন। বৈঠকের প্রস্তুতি নিতে আধিকারিকরা দফায়-দফায় বৈঠক করেছেন। যেসব প্রকল্প পিছিয়ে রয়েছে সেসব কাজে জোর দিতে বলা হয়েছে। প্রশাসন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, ওই দিন মুখ্যমন্ত্রী জেলায় এসে প্রায় সমস্ত ব্লকেই কোনও না কোনও রাস্তার শিলান্যাস বা উদ্বোধন করবেন। গ্রামীণ এলাকার যেসমস্ত রাস্তাগুলি বেহাল হয়ে রয়েছে সেগুলি সংস্কারে জোর দেওয়া হয়েছে। এলাকার বাসিন্দাদের দাবি মেনে ডোমকল ব্লকের জিতপুর থেকে কাশীপুর মোড় পর্যন্ত রাস্তাটি সংস্কার করা হবে। রাস্তাটির দৈর্ঘ্য ১৭.৯৫কিলোমিটার। বেলডাঙা-১ ব্লকের খাগরুপাড়া এনএইচ ৩০থেকে আনসার মোড় পর্যন্ত রাস্তার উদ্বোধন করা হবে। সাগরদিঘির পানিয়া থেকে ডাংরাইল যাওয়ার রাস্তাটি উদ্বোধন ওই দিন হবে। এই রাস্তাটি তৈরি হওয়ায় ৪ হাজার ৭৫০জন উপকৃত হবে বলে প্রশাসনের দাবি।
প্রশাসন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রীর সফর নিয়ে সোমবারও জেলাশাসক জগদীশপ্রসাদ মীনা আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এক আধিকারিক বলেন, মুখ্যমন্ত্রী সব প্রকল্পের বিস্তারিত তথ্য নিয়ে থাকেন। সেকারণে কোনও কিছুই ঘাটতি রাখা হচ্ছে না। বৈঠক নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের আধিকারিকদেরও তৎপরতা শুরু হয়েছে। এই জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। এই বিষয়টি নিয়ে আধিকারিকরা কিছুটা হলেও উদ্বিগ্ন রয়েছেন। যদিও তাদের দাবি, ডেঙ্গু প্রতিরোধে সব রকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রী সেচ, পরিবহণ, জনস্বাস্থ্য কারিগরি সহ অধিকাংশ দপ্তরের বিভিন্ন প্রকল্পের উদ্বোধন এবং শিলান্যাস করবেন। ওইদিন তিনি কর্মতীর্থ এবং বেশ কয়েকটি অডিটোরিয়ামেরও উদ্বোধন করবেন। কান্দি, জঙ্গিপুর, লালগোলায় অডিটোরিয়ামগুলি তৈরি হয়েছে। এছাড়া ওই দিন তিনি রণগ্রামে নতুন সেতুর শিলান্যাস করবেন। তিনি নওদায় একটি সেতুর উদ্বোধন করবেন। জেলা প্রশাসনের এক আধিকারিক বলেন, কৃষি দপ্তরের বিভিন্ন সামগ্রীও ওই দিন উপভোক্তাদের হাতে তুলে দেওয়া হবে। এছাড়া পড়ুয়াদের সাইকেল বিতরণ করা হবে। মুখ্যমন্ত্রী সাগরদিঘির প্রশাসনিক সভা থেকেই ওই প্রকল্পগুলির উদ্বোধন এবং শিলান্যাস করবেন। তিনি বুধবার প্রথমে প্রশাসনিক সভা করবেন। সেখান থেকে বহরমপুরে এসে বৈঠক করবেন। জেলা প্রশাসনের আধিকারিকরা ছাড়াও জনপ্রতিনিধিরাও বৈঠকে হাজির থাকবেন। বৈঠকের প্রস্তুতি নিতে আধিকারিকরা দফায়-দফায় বৈঠক করেছেন। যেসব প্রকল্প পিছিয়ে রয়েছে সেসব কাজে জোর দিতে বলা হয়েছে। প্রশাসন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, ওই দিন মুখ্যমন্ত্রী জেলায় এসে প্রায় সমস্ত ব্লকেই কোনও না কোনও রাস্তার শিলান্যাস বা উদ্বোধন করবেন। গ্রামীণ এলাকার যেসমস্ত রাস্তাগুলি বেহাল হয়ে রয়েছে সেগুলি সংস্কারে জোর দেওয়া হয়েছে। এলাকার বাসিন্দাদের দাবি মেনে ডোমকল ব্লকের জিতপুর থেকে কাশীপুর মোড় পর্যন্ত রাস্তাটি সংস্কার করা হবে। রাস্তাটির দৈর্ঘ্য ১৭.৯৫কিলোমিটার। বেলডাঙা-১ ব্লকের খাগরুপাড়া এনএইচ ৩০থেকে আনসার মোড় পর্যন্ত রাস্তার উদ্বোধন করা হবে। সাগরদিঘির পানিয়া থেকে ডাংরাইল যাওয়ার রাস্তাটি উদ্বোধন ওই দিন হবে। এই রাস্তাটি তৈরি হওয়ায় ৪ হাজার ৭৫০জন উপকৃত হবে বলে প্রশাসনের দাবি।
প্রশাসন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, মুখ্যমন্ত্রীর সফর নিয়ে সোমবারও জেলাশাসক জগদীশপ্রসাদ মীনা আধিকারিকদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এক আধিকারিক বলেন, মুখ্যমন্ত্রী সব প্রকল্পের বিস্তারিত তথ্য নিয়ে থাকেন। সেকারণে কোনও কিছুই ঘাটতি রাখা হচ্ছে না। বৈঠক নিয়ে বেশ কিছুদিন ধরে জেলা স্বাস্থ্য দপ্তরের আধিকারিকদেরও তৎপরতা শুরু হয়েছে। এই জেলায় ডেঙ্গু আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে। এই বিষয়টি নিয়ে আধিকারিকরা কিছুটা হলেও উদ্বিগ্ন রয়েছেন। যদিও তাদের দাবি, ডেঙ্গু প্রতিরোধে সব রকম ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
