উচ্চতর বিদ্যায় সাফল্য আসবে। প্রেম-ভালোবাসায় আগ্রহ বাড়বে। পুরনো বন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতে আনন্দলাভ হবে। সম্ভাব্য ক্ষেত্রে ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, যে বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী দেওয়া যাবে না, সেখানে সিসি টিভি ক্যামেরা ও মাইক্রো অবজার্ভার দেওয়া হবে বলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
এদিকে খড়্গপুর বিধানসভার উপ নির্বাচনে জয় পাওয়ার জন্য রাজনৈতিক দলগুলি জোর কদমে নেমে পড়েছে। রবিবার সন্ধ্যায় মথুরাকাটি ও ইন্দা এলাকায় সভা করে শুভেন্দুবাবু প্রার্থী প্রদীপ সরকারের অফিসে কাউন্সিলার, পর্যবেক্ষক ও নেতৃত্বকে নিয়ে বৈঠকে বসেন। জেলা সভাপতি অজিত মাইতি, সভাধিপতি উত্তরা সিং, আইএনটিটিইউসির জেলা সভাপতি নির্মল ঘোষ সহ সর্বস্তরের নেতৃত্ব ও একাধিক বিধায়ক বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন। বৈঠকে কী ভাবে নির্বাচন পরিচালনা করা হবে মুলত তা নিয়ে আলোচনা হয়।
অজিতবাবু বলেন, শুভেন্দুবাবু কাউন্সিলার এবং ওয়ার্ড পর্যবেক্ষদের নিজেদের ওয়ার্ড নিয়েই থাকতে বলেছেন। অন্য কোনও ওয়ার্ডে যাওয়া যাবে না বলেও জানিয়ে দিয়েছেন। তিনি বলেন, ১৫ নভেম্বর শুভেন্দুবাবু আবার খড়্গপুরে পদযাত্রা করবেন। এরপর ১৭ নভেম্বর তিনি আবার খড়্গপুরে প্রচারে আসবেন।
এদিকে ‘ভোট গুরু’ প্রশান্ত কিশোরের সংস্থার লোকদের ঠিক করে দেওয়া পথেই প্রতিদিন প্রার্থীকে এলাকায় প্রচার করতে হচ্ছে। প্রচারের সময়ও তাঁরা প্রার্থীর সঙ্গে থাকছেন। রবিবার শুভেন্দুবাবুর সভার দিনও তাঁদের দেখা যায়। দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে প্রার্থী কবে কোথায় প্রচার করবেন তা যেমন ওই সংস্থার লোকরা ঠিক করে দিচ্ছেন, তেমনি কোন এলাকায় কী ভাবে প্রচার হবে তাও তাঁরা সংশ্লিষ্ট এলাকার নেতা ও কাউন্সিলারদের জানিয়ে দিচ্ছেন।
এদিকে সোমবার সকাল থেকে শহরের রামমন্দিরে দলের বাছাই করা নেতা ও কর্মীদের নিয়ে দফায় দফায় বৈঠক করেন বিজেপির সর্বভারতীয় নেতা শিব প্রকাশ। মুলত ভোট পরিচালনা নিয়ে বৈঠক হয়। রাজ্য নেতা তুষার মুখোপাধ্যায়, জেলা সভাপতি সমিত দাশ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। দলের রাজ্য সভাপতি তথা সংসদ সদস্য দিলীপ ঘোষের এলাকায় জয় ধরে রাখাই এখন বিজেপির কাছে বড় চ্যালেঞ্জ।