বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
বাসিন্দারা তাঁকে কাছে পেয়ে রাস্তা, পানীয় জল, আবাস যোজনার বাড়ি, শৌচালয় নিয়ে নানা অভিযোগ করেন। মূলত তাঁদের অভিযোগ ছিল রাস্তা নিয়ে। দীর্ঘদিন তার কোনও সংস্কার হয়নি। পরিস্থিতি যে খারাপ তা মেনে নিয়েছেন মানসবাবুও। তিনি বলেন, মূল রাস্তাটি সংস্কারের জন্য পূর্তদপ্তর উদ্যোগ নিয়েছে। তবুও আমি তাদের সঙ্গে কথা বলব। পানীয় জলের বিষয়ে মন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্রের সঙ্গে কথা বলব বলে বাসিন্দাদের জানিয়েছি। কিন্তু গ্রামীণ রাস্তায় মোরাম দেওয়া যাচ্ছে না কেন্দ্রীয় সরকারের জন্য। আমি বাসিন্দাদের তা বুঝিয়ে বলেছি। কেন্দ্রীয় সরকার ১০০দিনের প্রকল্পে মোরামের কাজ করা যাবে না বলে দিয়েছে। তাই এই অবস্থা। ওখানে ঢালাই রাস্তা করার উদ্যোগ নিতে হবে।
মানসবাবু বলেন, বিধায়ক, পঞ্চায়েত, জেলা পরিষদের সঙ্গে কথা বলে সমস্যা সমাধানের উদ্যোগ নেওয়া হবে। এই কর্মসূচিতে বেরিয়ে ভালো অভিজ্ঞতা হচ্ছে। সরাসরি মানুষের সঙ্গে কথা বলে তাঁদের সমস্যার কথা জানতে পারছি।
অন্যদিকে এদিন মেদিনীপুর শহরের ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে রাঙামাটি এলাকায় ‘দিদিকে বলো’ কর্মসূচিতে গিয়ে শহর তৃণমূলের সভাপতি বিশ্বনাথ পাণ্ডব স্থানীয় লোকজনের ক্ষোভের কথা শোনেন। নিয়মিত ড্রেন পরিষ্কার না হওয়া, ঠিকমতো আলো না জ্বলা নিয়ে ক্ষোভ জানান বাসিন্দারা। বিশ্বনাথবাবু বলেন, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাজ নিয়ে মানুষের ক্ষোভ নেই। স্থানীয় নেতৃত্বের উপর ক্ষোভ রয়েছে। মুখ বদলানোর কথা বলেছেন। পরিষেবা নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন। আমরা পুরসভায় অভিযোগ জানাতে বলছি। কাজ না হলে আমরা মহকুমা শাসকের সঙ্গে এবিষয়ে দেখা করব।