পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
স্থানীয় বাসিন্দা সুবল হাঁসদা, শম্ভু মাণ্ডি, মঙ্গল সরেন বলেন, প্রায় দিনই শিক্ষকরা স্কুলে আসেন না। বিষয়টি প্রশাসনকে জানিয়েছিলাম। কিন্তু, কোনও সুরাহা হয়নি। এদিন খবর পেয়ে স্কুলে আসেন চুবকা গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান উদয়শঙ্কর সেন ও ঝাড়গ্রাম পঞ্চায়েত সমিতির শিক্ষা কর্মাধ্যক্ষ পুন্যচন্দ্র রাণা। সাড়ে ১২টা নাগাদ স্কুলে আসেন স্কুলের টিচার-ইনচার্জ পার্থ পাত্র। সাড়ে ৩টে নাগাদ মানিকপাড়ার অবর বিদ্যালয় পরিদর্শক মনোজিৎ নস্কর এসে পৌঁছান। তিনি গ্রামবাসীদের সঙ্গে কথা বলেন। স্কুলের টিচার-ইনচার্জের দায়িত্ব থেকে পার্থবাবুকে সরিয়ে তিনি শিক্ষক শুভঙ্কর দোলাইকে দায়িত্ব দেন।
মনোজিৎবাবু বলেন, ওই টিচার-ইনচার্জ দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি চেয়েছিলেন। তাই তাঁকে সরিয়ে অন্য এক শিক্ষককে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। স্কুলের সমস্যা মিটে গিয়েছে।