রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
আক্রান্ত বিএলএলআরও অমিত দাস এবিষয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি। তবে বাঁকুড়া জেলার অতিরিক্ত জেলাশাসক (ভূমি) সব্যসাচী সরকার বলেন, ভাড়া গ্রামে বালি পাচারের বিরুদ্ধে অভিযান চালাতে গিয়ে আধিকারিকদের হেনস্তা করা হয়েছে। পুলিসকে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
মেজিয়ার বিডিও অরবিন্দ বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, ভাড়া এলাকায় বালি পাচারের অভিযোগ প্রায়ই শোনা যায়। সেই মতো বৃহস্পতিবার রাতে বিএলএলআরওকে নিয়ে এলাকায় অভিযানে গিয়েছিলাম। সঙ্গে তিনজন পুলিস কর্মী ছিল। রাত সাড়ে ৮টা নাগাদ ভাড়া এলাকার রাস্তায় দু’টি বালিবোঝাই ট্রাক্টর নজরে আসে। তা আটক করতেই দুই ট্রাক্টরের চালক পালিয়ে যায়। এরপর এক পুলিসকর্মী ট্রাক্টরটি নিয়ে আসার জন্য ঘোরাচ্ছিলেন। সেই সময় আশেপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে অন্তত জনা পঞ্চাশেক লোক আমাদের ঘিরে ফেলে। আমাদের উদ্দেশে অশ্রাব্য ভাষায় গালিগালাজ শুরু করে। পরে ওরা পুলিসের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে জড়িয়ে পড়ে। দীর্ঘক্ষণ ওরা আমাদের ঘেরাও করে রাখে। শেষ পর্যন্ত ওরা ট্রাক্টর দু’টিকে একপ্রকার ছিনিয়ে নিয়ে চলে যায়। মাত্র তিনজন পুলিস থাকায় আমরা অসহায় হয়ে ফিরে আসি। পরে বিএলএলআরও মেজিয়া থানায় এবিষয়ে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। আমিও তাতে স্বাক্ষর করেছি।