কর্মে অগ্রগতি ও নতুন কাজের বরাত প্রাপ্তি। আইটি কর্মীদের শুভ। মানসিক চঞ্চলতার জন্য বিদ্যাচর্চায় বাধা। ... বিশদ
এই মহকুমার ভরতপুর-১ ও ২, বড়ঞা, কান্দি ও খড়গ্রাম ব্লক এলাকায় মোট ৫০টি পঞ্চায়েত রয়েছে। কয়েকদিন ধরে ওই সকল পঞ্চায়েতগুলিতে প্রশাসনিক উদ্যোগে সচেতনতা শিবির করা হচ্ছে। সংশ্লিষ্ট এলাকার বিডিওরা শিবিরে হাজির থেকে উপভোক্তাদের সচেতন করছেন। কীভাবে বাড়ি তৈরি হবে তা বিস্তারিত বুঝিয়ে বলছেন নির্মাণ সহায়করা।
সম্প্রতি খড়গ্রাম ব্লকের পারুলিয়া, এড়োয়ালি, জয়পুর ও ইন্দ্রাণী পঞ্চায়েতে ওই শিবির করা হয়েছে। বড়ঞা ব্লকের কল্যাণপুর, পাঁচথুপি, সাবলপুর পঞ্চায়েতেও শিবির করা হয়েছে। কান্দি মহকুমা এলাকার ইতিমধ্যে অন্তত ২০টি পঞ্চায়েতে ওই ধরনের শিবির করা হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
বড়ঞার বিডিও সাগরকুমার ঘোষ বলেন, বাংলা আবাস যোজনা নিয়ে এলাকার প্রতিটি পঞ্চায়েতে সমস্ত উপভোক্তাদের নিয়ে সচেতনতা শিবির করা হচ্ছে। এই যোজনার নিয়মাবলী ছাড়াও কাটমানির প্রসঙ্গ তুলে ধরা হচ্ছে। কোনও ক্ষেত্রে কেউ যেন কাউকে কাটমানি না দেন তা বলা হচ্ছে। খড়গ্রামের বিডিও সৌরভ ধল্ল বলেন, ইতিমধ্যে আমরা কয়েকটি পঞ্চায়েতে ওই শিবির করেছি। আগামী দিনে বাকিগুলিতে শিবির করার চেষ্টা চলছে। উপভোক্তাদের সঠিক তথ্য দেওয়া ও সচেতন করার লক্ষ্যেই এই শিবিরের ব্যবস্থা করেছি।