দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
জেলার বেশ কিছু ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তরের ভবনগুলির বেহাল দশা। এই দপ্তরে নথিই আসল কথা। সেই নথি সংরক্ষণের নানা সমস্যা দেখা দিয়েছে। ভবন সংস্কার ও নথি সংরক্ষণের বিষয়টিও আলোচনায় উঠে আসে। এছাড়াও কর্মী সমস্যা রয়েছে। মাঝে মাঝেই দপ্তরে সাধারণ মানুষ কাজের জন্য গেলে তাঁদের শুনতে হয় লিঙ্ক নেই, এখন হবে না পরে আসুন। হয়রানির শিকার হন সাধারণ মানুষ। অন্যদিকে, জমি সংক্রান্ত কোনও কাজের সঠিক পদ্ধতিতে কাগজপত্র জমা দিলেও হয়রানির শিকার হতে হয়। অথচ দেখা গিয়েছে, বিএলএলআরও অফিসগুলিতে অর্থের বিনিময়ে ল’ক্লাকদের হাত ধরে সেই কাজ খুব দ্রুত পাওয়া যায়। মাটি কাটার স্বচ্ছতার বিষয়টিও আলোচনায় উঠে আসে। এই রকম নানা সমস্যা নিয়ে আলোচনা হয়।
স্বপনবাবু বলেন, আমরা সব সময় চাই কোনও মানুষ যাতে ভূমি ও ভূমি সংস্কার দপ্তরে এসে কাজের ক্ষেত্রে অসুবিধার সম্মুখীন না হন। আমাদের ল্যান্ড ব্যাঙ্ক আছে। বাংলার বুকে বহু ক্যানেল, ছোট ছোট নদী নালা আছে। মাঝে মধ্যেই শুনি ওই নদীর অংশে অনেকের দলিল আছে। নদী কখনও ব্যক্তি মালিকানার হতে পারে না। সেই বিষয়টি দেখার জন্য স্ট্যান্ডিং কমিটির কাছে প্রস্তাব রেখেছি। এতে জল ধরো, জল ভরো কর্মসূচি আরও সাফল্য পাবে। মাটি ও বালি তোলার ক্ষেত্রে নিদিষ্ট স্থানের স্বচ্ছতার বিষয়ও তুলে ধরা হয়েছে।
অর্ধেন্দুবাবু বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে দপ্তরের কাজের খতিয়ান, মিউটেশন, রেভিনিউ সহ অন্যান্য বিষয়ের খোঁজ খবর নিতেই এই কর্মসূচি ও বৈঠক। আমরা সবদিক খতিয়ে দেখেছি। সব ঠিকঠাক চলছে। কিছু সমস্যার কথাও উঠে এসেছে। আমরা ফিরে গিয়ে বিষয়গুলি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাব। আশা করা যায় সমস্যা মিটে যাবে। মাটি কাটার বিষয়টি নিয়ে বিএলএলআরওরা ধারাবাহিকভাবে অভিযান চালাবে।