দীর্ঘমেয়াদি সঞ্চয় ও ব্যবসা থেকে অর্থাগম যোগ। প্রেমের প্রস্তাব পেতে পারেন। পুজো পাঠে মন। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, রাজ্যের যেসব বাসিন্দাদের কেন্দ্রীয় সরকারের রাস্ট্রীয় স্বাস্থ্যবিমার কার্ড ছিল, তাঁদের রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য সাথী প্রকল্পের কার্ড দেওয়া হবে। এছাড়াও ২০১১ সালের সমীক্ষায় যাঁরা বিপিএল তালিকায় আছেন তাঁদেরও এই প্রকল্পের কার্ড দেওয়া হবে। এই সব বাসিন্দাদের নামে পঞ্চায়েত ও পুরসভায় ফর্ম পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। পঞ্চায়েত সদস্য ও কাউন্সিলারদের মাধ্যমে তাঁদের পুরসভা ও পঞ্চায়েত অফিসে ডেকে এই কার্ড করে দেওয়া হবে। তাহলে বাসিন্দারা রাজ্য সরকারের এই প্রকল্পে চিকিৎসার সুযোগ পাবেন।
কিন্তু, বিপত্তি দেখা দিয়েছে অন্য জায়গায়। খড়্গপুর পুরসভায় ১৫ হাজার বাসিন্দার নামে এরকম ফর্ম এসেছে। পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় ৮ হাজার বাসিন্দার হদিশ পাওয়া গিয়েছে। বাকিদের কোনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। কাউন্সিলাররাও এলাকায় খোঁজ করেও কোনও হদিশ করতে পারেননি। চেয়ারম্যান প্রদীপ সরকার অবশ্য বলেন, প্রায় ৫ হাজর বাসিন্দার কোনও হদিশ করা যাচ্ছে না। এক কথায় বলা যায় ফর্ম এসেছে এরকম প্রায় ৫ হাজর বাসিন্দার কোনও খোঁজ নেই। এব্যাপারে কাউন্সিলারদের নিয়ে মহকুমা শাসকের উপস্থিতিতে বৈঠক হয়। ঠিক হয়েছে যাঁদের কোনও খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না তাঁদের খুঁজে বের করার চেষ্টা হবে। প্রয়োজনে এলাকায় মাইকিং করে প্রচার করা হবে।