গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
পুলিস সুপার ভি সোলেমান নেশাকুমার বলেন, এদিন পাঁচ অভিযুক্ত কোর্টে আত্মসমর্পণ করতে এসেছিল। তাদের জেল হেফাজতের নির্দেশ দেয় কোর্ট। কিছুক্ষণ পর পাঁচজন কোর্ট চত্বর থেকে চম্পট দেয়। পরে পাঁচজনের মধ্যে একজনকে পাকড়াও করা হয়েছে। বাকিদেরও ধরা হবে। ঘটনায় বিভাগীয় তদন্ত হবে।
তমলুক থানার গোবরা গ্রাম থেকে গ্রেপ্তারি পরওয়ানা জারি হওয়া পাঁচজন এদিন তমলুক জেলা ও দায়রা আদালতে আত্মসমর্পণের জন্য এসেছিল। ২০১৬ সালে একটি খুনের চেষ্টার ঘটনায় ওই গ্রামের মোট সাতজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ ছিল। সাতজনের বিরুদ্ধেই গ্রেপ্তারি পরওয়না জারি হয়। তাদের মধ্যে পাঁচজন এদিন আত্মসমর্পণ করতে এসেছিল। সকাল থেকে কোর্ট লকআপে ছিল পাঁচজন। দুপুরে বিচারক ওই পাঁচজনকে জেল হাজতের নির্দেশ দেন। সেই সময় একজন কনস্টেবল ছিলেন। তাঁর অসতর্কতার সুযোগ নিয়ে পাঁচজন চম্পট দেয়। ওই ঘটনা জানাজানি হওয়ার পর কোর্ট চত্বরে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায়।