ঝগড়া এড়িয়ে চলার প্রয়োজন। শরীর স্বাস্থ্য বিষয়ে অহেতুক চিন্তা করা নিষ্প্রয়োজন। আজ আশাহত হবেন না ... বিশদ
মৃতার মা শ্রাবণী গায়েন বলেন, আমার মেয়ে প্রতিবন্ধী ছিল। চলতি মাসের ১ তারিখে সে জ্বরে আক্রান্ত হয়। স্থানীয় চিকিৎসকের কাছে নিয়ে যাই। বাড়িতে ওষুধ খেয়ে সুস্থ না হওয়ায় ইএসআই হাসপাতালে তিন তারিখ ভর্তি করা হয়। সেখান থেকে ৪ তারিখ স্থানান্তরিত করা হয় রাজবাঁধ এলাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসা চলাকালীন রক্ত পরীক্ষা করে ডেঙ্গুর জীবানু মেলে বলে পরিবারের দাবি। এরপর অবস্থার অবনতি হতে থাকলে তাকে শোভাপুর এলাকায় ফের একটি বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়। চিকিৎসা চলাকালীন ওইদিন রবিবার সন্ধ্যায় তার মৃত্যু হয়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, তার নিউমোনিয়ায় মৃত্যু হয়েছে।
মহকুমা হাসপাতালের সুপার দেবব্রত দাস মৃত ছাত্রী নীলাঞ্জনা গায়েনের রক্তের রিপোর্ট দেখে বলেন, তার শরীরে ডেঙ্গু পজিটিভ ছিল। তার মৃত্যুর জন্য অন্য কোনও কারণ থাকলেও ডেঙ্গুতে তার মৃত্যু হয়েছে। দুর্গাপুরে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত রোগীরা সুস্থ হয়ে মহকুমা হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছে। এখনও মহকুমা হাসপাতালে কোনও মৃত্যুর ঘটনা ঘটেনি। বর্তমানে হাসপাতালে একজন শিশু ও মহিলা সহ একজন পুরুষ চিকিৎসাধীন আছে।