পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, গত সোমবার সকালে স্কুলে যাওয়ার নাম করে তারা বাড়ি থেকে বের হয়। তারা স্কুলে না গিয়ে সোজা পলাশী স্টেশনে চলে যায়। সেখান থেকে ট্রেন ধরে তারা শিয়ালদহে যায়। সেখানে রাতের ট্রেন ধরে তারা কানপুর রওনা হয়। এদিকে, স্কুল থেকে বাড়ি না ফেরায় ওই চারজনের অভিভাবকরা চিন্তিত হয়ে পড়েন। তাঁরা বিভিন্ন জায়গায় খোঁজখবর শুরু করেন। কোনও খোঁজ না পেয়ে তাঁরা পলাশীপাড়া থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করা হয়। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিস তদন্ত শুরু করে। তদন্তে পুলিস জানতে পারে, ওই চারজন ছাত্র শিয়ালদহ থেকে উত্তরপ্রদেশ যাওয়ার ট্রেনে উঠেছে। সেইমতো কানপুরের রেল পুলিসকে পলাশীপাড়া থানা থেকে বিষয়টি জানানো হয়। সেই সূত্র ধরে রেল পুলিস কানপুর স্টেশনে ওই চারজনকে আটকায়। কানপুর পুলিসের হাতে তাদের তুলে দেওয়া হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই চারজন ছাত্র কাজ করে অনেক টাকা আয় করবে বলে পালিয়ে গিয়েছিল। তারা ব্যাগে অতিরিক্ত জামা কাপড় ও আধার কার্ডও নিয়ে গিয়েছিল। রোহনের মা সীমা মণ্ডল ও রণজিতের মা লতিকা মণ্ডল বলেন, খুব চিন্তায় ছিলাম। ছেলের খবর পেয়ে একটু নিশ্চিন্ত হয়েছি। তবে ও বাড়ি না আসা পর্যন্ত চিন্তা যাচ্ছে না। অতিরিক্ত পুলিস সুপার(গ্রামীণ) অর্ণব বিশ্বাস বলেন, পুলিস খবর পায়, ওই চার ছাত্র কানপুরগামী ট্রেনে উঠেছে। সেইমতো কানপুর জিআরপির সঙ্গে যোগাযোগ করে ওই চারজনকে উদ্ধার করা হয়েছে।