কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
অপর একটি ঘটনায় আউশগ্রাম থানার মালিকপাড়ায় কীটনাশক খেয়ে এক যুবক আত্মঘাতী হয়েছে। মৃতের নাম চন্দন মালিক(১৮)। তিনি পেশায় কাঠমিস্ত্রি ছিলেন। শনিবার গভীর রাতে বাড়িতে তিনি কীটনাশক খান। তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। সেখানে রবিবার সকালে তিনি মারা যান। পারিবারিক অশান্তির কারণে তিনি আত্মঘাতী হয়েছেন বলে পুলিসের অনুমান।
অন্যদিকে, খণ্ডঘোষ থানার পলেমপুরে লরির ধাক্কায় এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। মৃতের নাম রঞ্জিত পরামানিক(২৭)। খণ্ডঘোষ থানায় শশঙ্গা থানায় তাঁর বাড়ি। তিনি পেশায় গাড়ি চালক ছিলেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার রাতে ঝুলন দেখে বাইক নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে বর্ধমান-আরামবাগ রোডে পলেমপুরের কাছে একটি লরি তাঁর বাইকটিকে ধাক্কা মেরে পালায়। গুরতর জখম অবস্থায় পুলিস তাঁকে উদ্ধার করে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আনে। সেখানেই রবিবার সকালে তিনি মারা যান।
অপরদিকে, মেমারি থানার চাঁচাইয়ে বিদ্যুৎপৃষ্ট হয়ে এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। মৃতের নাম বালক রাম(৪৫)। মেমারির পাল্লা রোডে তাঁর বাড়ি। তিনি পেশায় সেন্টারিং মিস্ত্রি ছিলেন। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার রাতে চাঁচাইয়ে একটি নির্মীয়মাণ বাড়িতে তিনি কাজ করছিলেন। সেই সময় তিনি বিদ্যুৎপৃষ্ট হন। সহকর্মীরা তাঁকে উদ্ধার করে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসেন। চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
অন্যদিকে, আউশগ্রাম থানার সরগ্রামে দিদির বাড়িতে সাপের কামড়ে এক যুবতীর মৃত্যু হয়েছে। মৃতার নাম রেখা হেমব্রম(২০)। তাঁর আদি বাড়ি ভাতার থানার নরজা গ্রামে। পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, শনিবার গভীর রাতে ঘুমন্ত অবস্থায় তাঁর বাঁ কানের নীচে সাপে ছোবল মারে। তাঁকে বর্ধমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। রবিবার সকালে তিনি মারা যান।