কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
দলীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওইদিন বিকেলে দিদিকে বলো কর্মসূচিতে বিধায়ক প্রথমে আউশগ্রামের পূর্বতটি গ্রামে যায়। সেখান থেকে তিনি ওয়ারিশপুর গ্রামে যান। তারপর আউশগ্রামের উদ্দেশে রওনা দেন বিধায়ক। স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ওইদিন সন্ধ্যা ৭টা নাগাদ আউশগ্রামের জেডিসি মোড়ে বিধায়কের গাড়ি পৌঁছতেই আটকে দেন স্থানীয় বাসিন্দারা। তারপর তাঁরা বিধায়কের গাড়ি আটকে বিক্ষোভ দেখান বলে অভিযোগ। তৃণমূলের দাবি বিক্ষোভকারীরা এলাকায় বিজেপি কর্মী বলেই পরিচিত। তবে পুলিসি হস্তক্ষেপে নির্ধারিত কর্মসূচি অনুযায়ী আউশগ্রামের বাসিন্দা সমীর মালিকের বাড়িতে যান বিধায়ক। কিন্তু ওই ব্যিক্তির বাড়িতে কেউ না থাকায়, প্রতিবেশীদের দিদিকে বলো কার্ড বিলি করে ফিরে আসেন তিনি। তবে, ওইদিন রাতে তাঁর পথ আটকানোর বিষয়টি অস্বীকার করেছেন বিধায়ক অভেদানন্দ থান্দার।
বিধায়ক বলেন, আমি আউশগ্রামের সমীর মালিকের বাড়িতে দিদিকে বলো কর্মসূচিতে গিয়েছিলাম। কিন্তু ওঁরা বাড়িতে না থাকায় কর্মসূচি অনুযায়ী আলেফনগরের বাসিন্দা ফিরোজ শেখের বাড়িতে গিয়ে তাঁদের সমস্যাের কথা শুনেছি।
যদিও এবিষয়ে আউশগ্রাম-১ ব্লক তৃণমূল সভাপতি শেখ সালেখ রহমান বলেন, কয়েকজন মদ্যজপ বিজেপি কর্মী এটা করেছে। বিজেপি এইসব করে এলাকায় আশান্তি সৃষ্টির চেষ্টা করছে।
এবিষয়ে বিজেপির ৫৪ নম্বর জেডপির সভাপতি ইন্দ্রজিৎ বন্দ্যোেপাধ্যালয় বলেন, এই ঘটনার সঙ্গে আমাদের কেউ জড়িত নেই। এটা আমাদের দলের নামে অপপ্রচার করা হচ্ছে।