কোনও কিছুতে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ভাববেন। শত্রুতার অবসান হবে। গুরুজনদের কথা মানা দরকার। প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সুফল ... বিশদ
পুলিস ও পারিবারিক সূত্রে জানা গিয়েছে, ঈদুজ্জোহার দিন সকালে পরিবারের লোকজন উৎসবের আনন্দে মেতে ছিলেন। সকাল ন’টা নাগাদ কেউ তাঁকে ফোন করে ডাকায় বাড়ি থেকে বেরিয়েছিলেন রুস্তম। আর বাড়ি ফেরেননি। অবশেষে লালগোলা থানার অন্তর্গত ময়া গ্রাম পঞ্চায়েতের গোধনচকে একটি বাঁধ সন্নিহিত পাট খেতে ওইদিন সন্ধ্যায় তাঁর মৃতদেহ উদ্ধার হয়। তাঁর শরীরের পিঠের দিকের অংশ সম্পূর্ণভাবে দগ্ধ হয়ে গিয়েছে। ঈদুজ্জোহা উপলক্ষে পরিবার ও প্রতিবেশীরা ব্যস্ত থাকায় দিনেদুপুরে পাট খেতে ডেকে তাকে খুন করা হয় বলে স্থানীয় বাসিন্দাদের অনুমান। ওই যুবকের কাছে থাকা মোবাইল ফোনও উদ্ধার হয়নি। মৃতের আত্মীয় মতিউর রহমান বলেন, আমরা সকলে ব্যস্ত ছিলাম। ও সকালেই কারও ফোন পেয়ে বাড়ি থেকে বেরিয়ে যায়। তারপর তার মৃত্যুর খবর পাই। ওকে খুন করা হয়েছে, আমরা থানায় অভিযোগ দায়ের করছি। পুলিস দোষীদের ধরুক। স্থানীয় পঞ্চায়েতের উপপ্রধান সামহাত শেখ বলেন, এটা পরিকল্পিত খুন বলেই মনে হচ্ছে। আমি চাই পুলিস এই ঘটনার তদন্ত করে দোষীদের উপযুক্ত সাজা দিক।