কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
বর্ধমান ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি অধ্যাপক অরূপ চট্টোপাধ্যায় বলেন, কেন একজন আধিকারিকের নামে এভাবে পোস্টার লাগানো হবে। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকলে সেটা কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ জানাক। তাঁরা তদন্ত করুক। এভাবে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার পরিবেশ কেন নষ্ট করা হচ্ছে? এর পিছনে একটা চক্রান্ত রয়েছে। যারা এই কাজ করছে তাদের বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষকে ব্যবস্থা নিতেই হবে। বার্ডওয়ান ইউনিভার্সিটি কর্মচারী ইউনিয়নের সম্পাদক বুদ্ধদেব চক্রবর্তী বলেন, একটা ঘেরা জায়গার মধ্যে কীভাবে পোস্টার লাগানো হল কর্তৃপক্ষ কেন সেটা দেখবে না। আমাদের নিরাপত্তা কোথায় তাহলে? তদন্তের নামে দায় সারলে হবে না। তদন্ত রিপোর্ট কর্তৃপক্ষকে সামনে আনতে হবে।
এদিনের স্মারকলিপি দেওয়ার প্রসঙ্গে শুভপ্রসাদ নন্দী মজুমদার বলেন, আমার সহকর্মীদের জন্য আমার অহঙ্কার হচ্ছে। ওঁদের স্নেহ-ভালোবাসা আছে বলেই বহু ষড়যন্ত্রের পরেও এখনও কেউ কিছু করতে পারেনি। আসলে আমি বেশ কিছু ক্ষেত্রে কড়া মনোভাব নিয়েছি বলেই আমার উপরে কিছু ছাত্রের মুখোশধারী লোকের রাগ। তবে আমিও এর শেষ দেখেই ছাড়ব। প্রয়োজনে আদালতেও যাব। উপাচার্য নিমাইচন্দ্র সাহা বলেন, সেদিনের ঘটনার পরেই আমরা তদন্ত কমিটি তৈরি করেছি। রিপোর্ট এলেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।