বিদ্যার্থীদের বেশি শ্রম দিয়ে পঠন-পাঠন করা দরকার। কোনও সংস্থায় যুক্ত হলে বিদ্যায় বিস্তৃতি ঘটবে। কর্মপ্রার্থীরা ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, আসানসোল দক্ষিণ থানার কুমারপুর এলাকার এক আদিবাসী তরুণী ও হীরাপুর থানার বেগুনবাড়ি এলাকার এক আদিবাসী যুবকের মধ্যে প্রণয়ের সম্পর্ক রয়েছে। তাঁরা বুধবার সন্ধ্যায় হীরাপুর থানার সূর্যনগর এলাকায় দামোদর নদের তীরে ঘুরতে যান। অভিযোগ, রাতে ওখানে তাঁদের আটকায় পাঁচ আদিবাসী যুবক। প্রেমিক যুগলকে জোর করে কাছেই একটি জঙ্গলে নিয়ে গিয়ে প্রথমে ব্যাপক মারধর করে। এরপর প্রেমিকের সামনেই প্রেমিকাকে গণধর্ষণ করে তারা।
ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই আদিবাসী সংগঠনের পক্ষ থেকে শনিবার হীরাপুর থানায় বিক্ষোভ দেখানো হয় এবং অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি জানানো হয়। পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, যে পাঁচজনের নামে থানায় অভিযোগ দায়ের হয়েছে তাদের মধ্যে তিনজনকে স্থানীয় পাঠমোহনা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকিদের খোঁজে তল্লাশি চলছে। অন্যদিকে এদিনই মেয়েটির ডাক্তারি পরীক্ষা করানো হয় এবং গোপন জবানবন্দি নেওয়া হয়। এডিসিপি(পশ্চিম) অনমিত্র দাস বলেন, একটি গণধর্ষণের অভিযোগ হয়েছে। পাঁচজনের নামে অভিযোগ রয়েছে। তার মধ্যে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
অন্যদিকে রানিগঞ্জ থানার মহাবীর কোলিয়ারির ডাঙ্গালপাড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠল সৎ বাবার বিরুদ্ধে । এমনকী অভিযুক্ত বাবা ও মা মিলে তাঁকে আগুন লাগিয়ে মেরে দেওয়ারও চেষ্টা করে বলে অভিযোগ। চাঞ্চল্যকর এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসতেই শুক্রবার রানিগঞ্জ থানায় বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা। পরে সন্ধ্যায় অভিযোগ দায়ের হয়। অভিযোগের ভিত্তিতে আটক করে গ্রেপ্তার করা হয় আক্রান্ত মেয়ের মা জবা রবিদাসকে। যদিও মূল অভিযুক্ত কৃষ্ণ রবিদাস পলাতক।