কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
এব্যাপারে দিবাকর জানা বলেন, ১ জানুয়ারি দলের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে শহিদ বেদিতে মাল্যদান করার সময়কার একটি ছবি নিয়ে দিলীপ ঘোষের ছবির সঙ্গে ফটোশপ করে ছড়ানো হয়েছে। গোটাটাই পরিকল্পনা করে করা হয়েছে। জয়দেব বর্মণ এবং প্রাক্তন পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি বামদেব গুছাইত ওই কাজ করেছেন। জয়দেব বর্মনকে দল থেকে বহিষ্কারের জন্য আমরা একটা বৈঠক করেছি। সেখানে রেজ্যুলিউশন করানোর পর তা শিশিরবাবুর কাছে পাঠানো হয়েছে। অন্যদিকে বামদেববাবু মিসড কল নিয়ে বিজেপির সদস্যপদ লাভ করেছেন।
পঞ্চায়েত সমিতির প্রাক্তন সহকারী সভাপতি বামদেববাবু বলেন, ওই পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি হওয়ার দৌড়ে আমি ছিলাম। আমাকে দল থেকে টিকিট দেওয়ার সুপারিশ করা সত্ত্বেও মনোয়নপত্র জমা দিতে দেওয়া হয়নি। যেকারণে আমি ভোটে দাঁড়াতে পারিনি। পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি প্রচুর মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করেছেন। কাটমানি থেকে কমিশন সবেতেই দিবাকর জানা একনম্বরে আছেন। এদের জন্য সুশিক্ষিত মানুষজন পিছনের সারিতে আছেন। ওই নেতা বিজেপিতে যাওয়ার জন্য দীর্ঘদিন ধরে আলোচনা করছে। নিজের পিঠ বাঁচানোর জন্য বিজেপিতে যোগ দিতে চাইছেন। আমি তৃণমূল করি। দিবাকর জানার বিরুদ্ধে দল কড়া পদক্ষেপ না করলে আমরা দৃঢ় ও কঠিন সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য হব। অন্যদিকে জয়দেব বর্মণ বলেন, আমাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ তোলা হয়েছে সেটা ঠিক নয়। বিজেপির মণ্ডল সভাপতি ওই ছবি সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করেছেন। এর সঙ্গে আমাদের কোনও যোগ নেই। আর আমাকে দল থেকে বহিষ্কার করার দিবাকর জানা কে?