রাজনীতিক ও পেশাদারদের ব্যস্ততা বাড়বে। বয়স্করা শরীর স্বাস্থ্যের প্রতি যত্ন নিন। ধনযোগ আছে। ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, বৃহস্পতিবার সকালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় শহরের গাড়িখানা এলাকার বাসিন্দা ব্যবসায়ী সুব্রত মিত্রের(৭০)। মৃতের শেষ ইচ্ছামতো তাঁর ছেলে রণজিৎ মিত্র তাঁর বাবার মরণোত্তর চক্ষুদানের ব্যবস্থা করার উদ্যোগ নেন। যদিও পুরুলিয়া জেলায় সরকারি ও বেসরকারি একাধিক জায়গায় ঘুরেও তাঁকে হতাশ হতে হয়। এবিষয়ে রণজিৎবাবু বলেন, বাবা মৃত্যুর আগে চক্ষুদানের কোনও অঙ্গীকারপত্রে স্বাক্ষর করে জাননি। তবে উনি একাধিকবার তাঁর ইচ্ছার কথা আমাকে জানিয়েছিলেন। মৃত্যুর দু’দিন আগেও তাঁর ইচ্ছার কথা জানান। এদিন বাবার মৃত্যুর পর পুরুলিয়ায় সরকারি এবং বেসরকারি স্বাস্থ্যকেন্দ্রে গিয়ে খোঁজ করেও কোনও লাভ হয়নি। পুরুলিয়া জেলায় মরণোত্তর চক্ষুদানের কোনও পরিকাঠামো নেই। অবশেষে কোনও উপায় না দেখে গুগল থেকে সার্চ করা শুরু করি। তাতেই সাফল্য আসে। দুর্গাপুরের একটি বেসরকারি সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ হয়। সেখান থেকে আইব্যাঙ্কের কর্মীরা এসে বাবার শেষ ইচ্ছা পূরণ করলেন। শহরের অন্যান্যদেরও মরণোত্তর চক্ষুদানে এগিয়ে আসা উচিত।