পুরনো রোগ চাগাড় দেওয়ায় দেহকষ্ট ভোগ করতে হতে পারে। তীর্থ ভ্রমণ ও ধর্মকর্মে আত্মিক তৃপ্তিলাভ। ... বিশদ
বিজেপি নেতারা বলেন, ব্লক এলাকায় কেন্দ্রীয় সাহায্যপ্রাপ্ত প্রকল্পগুলির স্বচ্ছ ও সঠিক রূপায়ণ, সমস্ত তথ্য জনসমক্ষে প্রকাশ করা এবং আর্থিক দুর্নীতির বিরুদ্ধে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আমরা বিডিওর কাছে দাবি জানিয়েছি। গত পাঁচ বছরে জবকার্ড হোল্ডাররা প্রতি বছর কতদিন কাজ পেয়েছেন এবং কত টাকা পেয়েছেন, প্রতিটি সংসদে নাম দিয়ে সেই তথ্য প্রকাশ করতে হবে। স্বচ্ছ ভারত মিশনে উপভোক্তাদের নামের তালিকা ও শৌচালয় নির্মাণের খরচ ফ্লেক্সে ছেপে টাঙাতে হবে। বিজেপির অভিযোগ, প্রতিটি সরকারি প্রকল্পে ব্যাপক অনিয়ম হচ্ছে এবং উপভোক্তাদের কাছ থেকে ‘কাটমানি’ নেওয়া হচ্ছে।
বিজেপির দাবি মানতে নারাজ মহিষাদল পঞ্চায়েত সমিতির সহ সভাপতি তথা ব্লক তৃণমূলের সভাপতি তিলককুমার চক্রবর্তী। তিনি বলেন, কেন্দ্র বা রাজ্যের সমস্ত প্রকল্পের তথ্য কাজের শেষে ফলকে লিখে জনবহুল স্থানে স্থাপন করার রীতি দীর্ঘদিনের পুরনো। সমস্ত ধরনের আর্থিক তথ্য সেখানে লেখা থাকে। এই বিষয়ে স্বচ্ছতা আনার জন্য ফ্লেক্সে লিখেই আমরা বিভিন্ন মোড়ে টাঙিয়ে রাখি। তবে কোনও প্রকল্পে কেন্দ্রীয় সাহায্য কত, রাজ্যের কত সবটা আমাদের জানার কথা নয়। আমরা রাজ্যের নির্দেশ মেনেই কাজ করি। তিলকবাবুর পাল্টা দাবি, কোন প্রকল্পে কে বা কারা উপভোক্তাদের কাছ থেকে কত কাটমানি নিয়েছে, প্রমাণ সহ তার তালিকা দিতে হবে বিজেপিকে। তবেই তা মানুষের কাছে বিশ্বাসযোগ্য হবে। মিথ্যে অভিযোগ করে লাভ নেই।