গৃহে শুভকর্মের প্রস্তুতি ও ব্যস্ততা। হস্তশিল্পীদের নৈপুণ্য ও প্রতিভার বিকাশে আয় বৃদ্ধি। বিদ্যায় উন্নতি। ... বিশদ
এদিনই প্রধান শিক্ষক হিসেবে স্কুলে যোগ দেন জয়ন্তবাবু। সেই উপলক্ষে ওই স্কুলের ছাত্র ছাত্রীদের নিয়ে একটি সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছিল। সেখানেই আমন্ত্রণ জানানো হয় মন্ত্রীকে। স্বপনবাবু বলেন, এই স্কুলের ৫০ তম বর্ষপূর্তি অনুষ্ঠানে এসে কথা দিয়েছিলাম। প্রতিবছর এই স্কুল থেকে মাধ্যমিকে সর্বোচ্চ নম্বর প্রাপ্ত ছাত্র-ছাত্রীকে পুরস্কৃত করার জন্য এক লক্ষ টাকা স্কুলকে দেব। আমার বেতন থেকে স্কুলকে টাকা দিয়েছি। এতে ছাত্রছাত্রীরা আরও উৎসাহিত হবে। পাশাপাশি এই স্কুলে ছাত্রছাত্রী ও শিক্ষকদের সাইকেল রাখার জন্য কোনও শেড নেই। আমার বিধায়ক এলাকা উন্নয়ন তহবিল থেকে সাইকেল রাখার শেড করার জন্য ৫ লক্ষ টাকা দেব। এছাড়াও রাজ্য সরকারে তরফে এই স্কুলে দুটি নতুন শ্রেণী কক্ষ নির্মাণের জন্য ১৯ লক্ষ টাকা ও স্কুলের চেয়ার, বেঞ্চ তৈরির জন্য আরও দু’লক্ষ টাকা অনুমোদন হয়েছে। টেন্ডার প্রক্রিয়ার পর নির্মাণ কাজ শুরু হবে।
পূর্বস্থলী-১ ব্লকের বিদ্যানগর গ্রামে মন্ত্রীর বাড়ি। বাবার শিক্ষকতার পথ অনুসরণ করে স্বপনবাবু জাহান্নগর কুমারানন্দ উচ্চমাধ্যমিক স্কুলের শিক্ষকতা শুরু করেন। তিন বছর পর তিনি কালনা কলেজে সাত বছর পার্টটাইম করেছেন। পরে কালনা কোর্টের আইনজীবী হিসেবে যোগ দেন। বর্তমানে তিনি রাজ্যের মন্ত্রী।