বিদ্যায় সাফল্য ও হতাশা দুই-ই বর্তমান। নতুন প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠবে। মামলা-মোকদ্দমার কোনও পরিবেশ তৈরি ... বিশদ
প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েত ভোটে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় পিংলার অন্যান্য পঞ্চায়েতের মতো করকাই পঞ্চায়েতও দখল করে তৃণমূল। কিন্তু, লোকসভা ভোটের পর থেকে এই ব্লকের কিছু এলাকায় অনেকটাই কোণঠাসা হয়ে পড়েছে তৃণমূল।
ব্লক সভাপতি বলেন, অন্যায় দাবি তুলে বিজেপি নেতা-কর্মীরা প্রায় প্রতিদিনই এই পঞ্চায়েত অফিসে এসে নানাভাবে কাজে বাধা দিচ্ছে। তাদের সঙ্গে সিপিএমের হার্মাদরাও যোগ দিয়েছে। বিভিন্ন উন্নয়ন কমিটিতে তাদের প্রতিনিধি রাখার অমূলক দাবি করছে। এটা কোনওভাবেই রাখা যায় না। তবুও তারা প্রতিদিন যেভাবে পঞ্চায়েত অফিসে এসে তাণ্ডব চালাচ্ছে তাতে কাজ করা যাচ্ছে না। পঞ্চায়েত অফিসে তালাও ঝুলিয়ে দিচ্ছে তারা। উন্নয়নের কাজ স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে। প্রশাসনকে জানিয়েও কোনও লাভ হয়নি। তাই তাদের নজরে আনতে এই আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়েছে।
বিজেপির মণ্ডল সভাপতি প্রত্যুষ হড় বলেন, আমরা অন্যায় কিছু দাবি করিনি। আমরা বলেছি, উন্নয়নের যে কাজ হচ্ছে তার অগ্রগতির জন্য সবাইকে নিয়ে কমিটি গড়া হোক। আমাদেরও সেই কমিটিতে রাখতে হবে। আমরাও দেখব, ১০০ দিনের কাজে যে সংখ্যক শ্রমদিবস তৈরি হওয়ার কথা তা হল কি না। সবাই কাজ পেলেন কি না। উন্নয়ন প্রকল্পগুলি সঠিক ভাবে রূপায়িত হচ্ছে কি না। কিন্তু, ওরা তা করতে রাজি নয়। আমরা বলেছি, গত পঞ্চায়েতে যেসব কাজে অসঙ্গতি আছে, সেগুলি ঠিক করতে হবে। এতে কাজে বাধা দেওয়ার অভিযোগ তোলা হচ্ছে কেন, তা বোঝা যাচ্ছে না। আমরা কমিটিতে থাকলে ওদের অনিয়ম ধরে ফেলব বলেই কমিটি গড়তে চাইছে না।