কর্মে শুভ। নতুন কর্মপ্রাপ্তি বা কর্মসূত্রে দূররাজ্য বা বিদেশ গমন হতে পারে। আনন্দানুষ্ঠানে যোগদান ও ... বিশদ
অপরদিকে তাম্রলিপ্ত পুরসভার উদ্যোগে তমলুক শহরে জল বাঁচাও ও জল সংরক্ষণ নিয়ে জনসচেতনতামূলক বর্ণাঢ্য র্যারলির আয়োজন করা হয়। এই র্যা্লিতে উপস্থিত ছিলেন তাম্রলিপ্ত পুরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ সেন, সমস্ত কাউন্সিলার সহ পুরকর্মীরা। এছাড়াও নন্দকুমার পঞ্চায়েত সমিতির উদ্যোগে নন্দকুমার বাজারে জল বাঁচাও দিবস পালিত হয়। এই র্যা লিতে অংশগ্রহণ করেন বিধায়ক সুকুমার দে, পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সহ অন্যানরা।
অপরদিকে, শুক্রবার ঝাড়গ্রাম জেলাজুড়ে পালিত হল জল বাঁচাও দিবস। এদিন ঝাড়গ্রাম ব্লকের প্রত্যেকটি ব্লকে জল বাঁচান ও জীবন বাঁচান, এই স্লোগানকে সামনে রেখে পদযাত্রা কর্মসূচি হয়। জানা গিয়েছে, ঝাড়গ্রাম জেলায় ১৯২টি জল ধরো ও জল ভরো প্রকল্পের মাধ্যমে ২৭০৩ হেক্টর জমিতে জল সঞ্চয়ের প্রকল্প নিয়েছে জেলা প্রশাসন। জল তীর্থের মাধ্যমে ১১০৫ হেক্টর জমিকে সেচের আওতায় আনা হয়েছে। এছাড়াও ১৮টি চেকড্যাম তৈরি করা হয়েছে। এদিন জল সংরক্ষণের গুরুত্ব, সচেতনতা প্রচারের জন্য জেলার বিভিন্ন ব্লকে পদযাত্রা করেন সরকারি আধিকারিক, স্কুলপড়ুয়া ও সাধারণ মানুষজন। এদিন ঝাড়গ্রাম ব্লকের রাধানগর থেকে কেচোন্দা পর্যন্ত এই সচেতনতামূলক পদযাত্রায় পা মেলান ঝাড়গ্রামের জেলাশাসক আয়েষা রানি এ, জেলা পরিষদের জনস্বাস্থ্য কর্মাধ্যক্ষ উজ্জ্বল দত্ত, ঝাড়গ্রামের বিডিও অভিজ্ঞা চক্রবর্তী। লালগড়ের পদযাত্রায় পড়ুয়াদের সঙ্গে পা মেলান ঝাড়গ্রামের মহকুমা শাসক সুবর্ণ রায়। জেলার অতিরিক্ত জেলাশাসক থেকে শুরু করে আধিকারিকরা বিভিন্ন ব্লকে পদযাত্রায় শামিল হন।