বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
মৃতার পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, কয়েক বছর আগে তাঁরা পালিয়ে বিয়ে করেন। সেই সময় ডলি নাবালিকা ছিল। বর্তমানে তাঁদের এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। মৃতার পরিবারের অভিযোগ, বিয়ের পর থেকে দু’জনের মধ্যে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে অশান্তি লেগেই থাকত। মৃতার মা পরমেশ্বরী দাস বলেন, বর্তমানে জামাই অন্য এক মেয়ের সঙ্গে অবৈধ সম্পর্কে জড়িয়েছে। বিষয়টি আমার মেয়ে জানতে পারায় প্রতিবাদ করে। এছাড়া মাসছয়েক আগে কৈলাসের মোবাইল ফোনে ওই মেয়েটির সঙ্গে কৈলাসের ঘনিষ্ঠ মুহূর্তের তোলা ছবি ডলি দেখে ফেলে। এরপর থেকে জামাই মেয়ের উপর অত্যাচারের মাত্রা বাড়িয়ে দেয়। এর আগেও জামাইয়ের অত্যাচারে মেয়ে তিনবার শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে আমাদের বাড়িতে চলে এসেছিল।
মৃতার জেঠু ভাদু দাস বলেন, সিভিক ভলান্টিয়ারের কাজ পাওয়ার পর ওর ঔদ্ধত্য আরও বেড়ে গিয়েছিল। কিছুদিন আগেও ডলিকে ব্যাপক মারধর করেছিল। কৈলাস এই ঘটনাকে আত্মহত্যা বলার চেষ্টা করছে। আমরা নিশ্চিত, ও আমাদের মেয়েকে মারধর করে গায়ে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে। পুলিস জানিয়েছে, ঘটনাটি নজরে রয়েছে। তবে লিখিত কোনও অভিযোগ হয়নি।