বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, হাজুবালা হালদারের বাড়ি ছিল তেহট্ট থানার মণ্ডলপাড়ায়। তাঁর দুই মেয়ে। স্বামী মারা যাওয়ার পরে নিজের বাড়িতে থাকতেন হাজুবালা। বড়মেয়ের বিয়ে হয় বর্ধমান জেলার পূর্বস্থলী থানার শ্রীরামপুরে। আর ছোটমেয়ে ভালোবেসে বিয়ে করে ভিন্ন সম্প্রদায়ের এক ছেলেকে। মাকে ভুল বুঝিয়ে দুই মেয়ে হাজুবালাদেবীব বাড়ি সাড়ে চার লক্ষ টাকায় পাড়ার একজনকে বিক্রি করে দেয় বলে অভিযোগ। সেই টাকা দুই মেয়ে ও মায়ের নামে সমানভাগে ভাগ হয়। ছোটমেয়ে ভিন্ন সম্প্রদায়ের ছেলেকে বিয়ে করায় হাজুবালাদেবী তাঁর বাড়িতে যেতে চাননি। বড়মেয়ে মাকে শ্রীরামপুর নিয়ে যান। হাজুবালার নামে যে টাকা ছিল সেই টাকা থেকে বড়মেয়ে সুদ পান। বিনিময়ে তাঁকে দেখতে শুরু করেন। এরপর মেয়ে ও জামাই ওই বৃদ্ধার উপর অত্যাচার শুরু করে বলে অভিযোগ। বৃদ্ধা বলেন, আমার নামে যে টাকাটা ছিল সেটাও ওরা নিয়ে নিয়েছে। তারপর রাস্তায় ফেলে দিয়ে গিয়েছে। সম্প্রতি ক্লাবের সদস্যরা তাঁকে উদ্ধার করে। এরপর পুলিস সংবাদমাধ্যমের কাছ খবর পেয়ে বৃদ্ধাকে তেহট্ট মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করে।