বেশি বন্ধু-বান্ধব রাখা ঠিক হবে না। প্রেম-ভালোবাসায় সাফল্য আসবে। বিবাহযোগ আছে। কর্ম পরিবেশ পরিবর্তন হতে ... বিশদ
জেলার পুলিস সুপার বলেন, সাহসিকতার সঙ্গে বহু পর্যটককে মৃত্যুর মুখ থেকে বাঁচিয়ে তোলার কাজ করেন ওঁরা। তাই ওঁদের উৎসাহিত করতেই এই পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।
প্রসঙ্গত, নিজেদের জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিনিয়ত তাঁদের নজর রাখতে হয় সমুদ্রে স্নানে নামা পর্যটকদের উপর। রোদ, ঝড়, বৃষ্টি উপেক্ষা করেই সমুদ্রের পাড়ে সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত নজরদারি চালিয়ে যান নুলিয়ারা। কোনও পর্যটক স্নান করার সময় ডুবে যেতে থাকলে নিজেদের প্রাণের মায়া ত্যাগ করেই নুলিয়ারা ঝাঁপিয়ে পড়ে তাঁদের উদ্ধার করে আনেন। প্রতি বছর নুলিয়াদের হাতে সমুদ্রে ডুবে যাওয়া পর্যটকের সংখ্যাও নেহাত কম নয়। প্রতি সপ্তাহে দু’তিনবার কোনও না কোনও পর্যটককে ডুবে যাওয়ার হাত থেকে রক্ষা করেন নুলিয়ারা। প্রতিকূল পরিস্থিতিতে তাঁরাই পর্যটকদের ভরসা। নুলিয়াদের তৎপরতার কারণে প্রতি বছর শতাধিক পর্যটক মৃত্যুর মুখ থেকে ফিরে আসেন।
এদিকে পুলিস সুপারের হাত থেকে পুরস্কার পেয়ে আপ্লুত নুলিয়ারা। পুরস্কৃত নুলিয়ারা বলেন, ২০১২ সাল থেকে আমরা দীঘার সমুদ্রে কাজ করছি। পর্যটকদের বিপদে পড়তে দেখলে কোনও কিছুর পরোয়া না করেই আমরা সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়ি। এই পুরস্কার পাওয়ার পর আমাদের দায়িত্ব আরও অনেক বেড়ে গেল।