বিমাসূত্রে ধনাগম হতে পারে। প্রেম-প্রণয়ে আনন্দ। কাজকর্মে অগ্রগতি ও সুনাম। ... বিশদ
অরুণবাবু বলেন, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনায় ব্যাপক অনিয়ম চলছে এই পঞ্চায়েতে। এই প্রকল্পের সুবিধা পাইয়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে উপভোক্তাদের কাছ থেকে কাটমানি খাচ্ছেন জনপ্রতিনিধিরা। ওপেন টেন্ডার না করে নির্দিষ্ট কয়েকজন ঠিকাদারকে কাজ দিয়ে কাটমানি নেওয়া হচ্ছে। ভুয়ো মাস্টার রোল দেখিয়ে সিএফসির মাধ্যমে এনআরইজিএস প্রকল্পে লক্ষ লক্ষ টাকার হরিলুট চলছে। অবিলম্বে কাটমানি খাওয়া জনপ্রতিনিধিদের চিহ্নিত করে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। সেই সঙ্গে প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনা প্রকল্পে উপভোক্তাদের তালিকা ও ১০০ দিনের কাজের সিডিউল প্রকাশ্যে টাঙাতে হবে। আমাদের দাবি মানা না হলে আগামীদিনে আরও বেশি সংখ্যক মানুষকে নিয়ে এসে পঞ্চায়েতে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হবে।
যদিও এব্যাপারে প্রধান সদানন্দ সাহা ও উপপ্রধান নন্দদুলাল দাস বলেন, প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার তালিকা তৈরি হয় ব্লক অফিসে। এক্ষেত্রে আমাদের কিছু করার নেই। তবুও আমরা প্রাপকের তালিকা টাঙানোর ব্যাপারে উদ্যোগী হব। পঞ্চায়েতের কোনও জনপ্রতিনিধি আর্থিক বেনিয়মের সঙ্গে যুক্ত নয়।
উপপ্রধান বলেন, এখন তো কাটমানি নিয়ে হইচই হচ্ছে। কিন্তু তার আগে থেকেই মিটিং করে জনপ্রতিনিধিদের কাটমানি না নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে। যদি কেউ প্রমাণ দিতে পারে তাহলে পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে সেই জনপ্রতিনিধির বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।