কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
এদিন রামপুরহাট-১ ব্লকের আয়াস অঞ্চলের সইপুর গ্রামের বাসিন্দা সিপিএমের পার্টি সদস্য তথা এরিয়া সম্পাদক কমল খানের নেতৃত্বে প্রায় পাঁচশো সংখ্যালঘু সিপিএম সমর্থক বিজেপিতে যোগদান করেন। তাঁদের হাতে দলীয় পতাকা তুলে দিয়ে রামকৃষ্ণবাবু বলেন, শাসকদলের নানা অপপ্রচার সত্ত্বেও তাঁরা বুঝতে পেরেছেন বিজেপি সাম্প্রদায়িক দল নয়। নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বে কেন্দ্রের বিভিন্ন প্রকল্পের সুবিধা তাঁরাও পাচ্ছেন। সেটা উপলব্ধি করতে পেরেই এদিন সংখ্যালঘু মানুষজন বিজেপির পতাকার তলায় এসেছেন। এরপরই তিনি শাসকদলের আক্রমণ প্রতিহত করতে নবাগতদের সবসময় কাছে লাঠি, বাঁশ ও পাথর রাখার পরামর্শ দেন। কমল খান বলেন, এই মুহূর্তে তৃণমূলের বিরুদ্ধে লড়াই করার শক্তি বিজেপিরই আছে। তাই সিপিএম ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দিলাম। এদিন যোগ দিয়েছেন সইপুর গ্রামের আসগর মীর। তিনি বলেন, ২০১৩সালে পঞ্চায়েত নির্বাচনের সময় আমার ২৭বছরের ছেলে হুমায়ন মীরকে কুপিয়ে খুন করে তৃণমূলীরা। এখনও তার বিচার পাইনি। অভিযুক্তরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে। তাই ছেলের মৃত্যুর বিচার পেতেই বিজেপিতে যোগ দিলাম। অন্যদিকে, লোকসভার ফলাফল বেরনোর পর থেকে লাগোয়া বাতাসপুর গ্রামের সাবমার্সিবলের মাধ্যমে পানীয় জল সরবরাহ বন্ধ রয়েছে। এদিন সেই গ্রামের সংখ্যালঘু মানুষজন তৃণমূলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ প্রকাশ করে বিজেপিতে যোগ দেন। দলবদল প্রসঙ্গে সিপিএমের জেলা সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য সঞ্জীব বর্মন বলেন, অনেকে তৃণমূলের অত্যাচারের হাত থেকে বাঁচতে বিজেপিতে আশ্রয় নিচ্ছেন। পরে তাঁরা ফের ঘরে ফিরে আসবেন।