কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
এদিকে মঙ্গলবার মঙ্গলকোটের কৈচর-২ গ্রাম পঞ্চায়েতে আর্থিক অনিয়মের অভিযোগ তুলে বিক্ষোভ দেখানোর সময় পুলিসের সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে জড়ালেন বিজেপি কর্মীরা। এনিয়ে এলাকায় উত্তেজনা ছড়ায়। এদিন বিজেপি কর্মীরা ওই পঞ্চায়েত অফিস ঘেরাও কর্মসূচি নিয়েছিলেন। দাবি দাওয়া নিয়ে বিজেপি-র প্রতিনিধি দল পঞ্চায়েত অফিসের ভিতরে যেতে চাইলে মঙ্গলকোট থানার পুলিস বাধা দেয় বলে অভিযোগ। তখনই পুলিসের সঙ্গে বিজেপি নেতা-কর্মীদের ধস্তাধস্তি হয়। বিশাল পুলিস বাহিনী বিজেপি কর্মীদের আটকে দেয়। পুলিস বিজেপি প্রতিনিধি দলকে আটকে দেওয়ায় ক্ষোভে ফেটে পড়েন কর্মীরা। তখনই ধস্তাধস্তি বেধে যায়।
বিজেপির রাজ্য কিষাণ মোর্চার সম্পাদক তথা মঙ্গলকোটের নেতা বুদ্ধদেব মণ্ডল বলেন, বিভিন্ন সরকারি প্রকল্পে কৈচর-২ গ্রাম পঞ্চায়েতে কয়েক লক্ষ টাকার আর্থিক অনিয়ম হয়েছে। ১০০দিনের কাজের টাকা নয়ছয় হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী আবাস যোজনার প্রকল্পে ২১৬জন উপভোক্তার কাছ থেকে মাথাপিছু ১০-২০হাজার টাকা আত্মসাত করা হয়েছে। এর বিরুদ্ধে আমাদের ডেপুটেশন ছিল। পঞ্চায়েত একেবারে পুকুরচুরি করছে। লুটের টাকার হিসেব দিতে হবে বলে প্রধানকে স্পষ্টভাবে জানিয়েছি। তানাহলে আমরা ছাড়ব না।
কৈচর-২ গ্রাম পঞ্চায়েতের তৃণমূল কংগ্রেসের প্রধান শেখ উজ্জ্বল বলেন, বিজেপি সম্পূর্ণ মিথ্যা অভিযোগ আনছে। ১০০দিনের কাজের টাকা নিয়ম অনুযায়ী মেটানো হয়েছে। দেরিতে টাকা এলে পেমেন্ট হয়েছে দেরিতে। ওই প্রকল্পে কোনওরকম অনিয়ম হয়নি। তাছাড়া আবাস যোজনা প্রকল্পে কাটমানি খাওয়ার অভিযোগও ঠিক নয়। এরকম অভিযোগ ঠিক নয়।