কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
লোকসভা ভোটের ফলাফল বেরনোর পরই তৃণমূল ছেড়ে বিজেপিতে যোগ দেন লাভপুরের বিধায়ক মনিরুল ইসলাম ও নানুরের প্রাক্তন বিধায়ক তথা যুব তৃণমূলের জেলা সভাপতি গদাধর হাজরা। আর এতেই নিচুতলার কর্মী-সমর্থক থেকে জেলা নেতাদের অনেকেই ক্ষুব্ধ। কারণ, জেলাকে অন্ধকারে রেখেই এই দু’জনকে দলে নেওয়া হয়েছে। প্রকাশ্যে মুখও খুলেছেন অনেকে। তাঁদের কথায়, মনিরুল অনেক মায়ের কোল খালি করেছেন, অনেক গ্রামে লুট করেছেন। বিজেপি কর্মীদের খুন করেছেন। ওঁর মতো মানুষকে মানব না। এমনকী ইস্তফা দেওয়ার কথা বলেন জেলা সাধারণ সম্পাদক কালোসোনা মণ্ডল। ক্ষোভের আঁচ পৌঁছয় রাজ্য দপ্তরেও। এদিন দুপুরে রামকৃষ্ণ সভাগৃহে জেলা নেতৃত্বকে নিয়ে রুদ্ধদ্বার বৈঠক করেন রাজ্য সম্পাদক তথা জেলার পর্যবেক্ষক রাজীববাবু। সূত্রের খবর, সেখানেই সিদ্ধান্ত হয়, কাউকে দলে জয়েন করাতে হলে তার আগে জেলার অনুমতি নিতে হবে। বৈঠক প্রসঙ্গে রামকৃষ্ণবাবু বলেন, রাজ্য পার্টি দলে কাউকে নিতে চাইলে জেলাকে জানাতে হবে। যে মণ্ডলের মানুষদের যোগদান করানো হচ্ছে সেই মণ্ডল সভাপতিও জানবেন। ওই সভাপতি যোগদানকারীদের সম্পর্কে সমস্ত কিছু জেনে নেবেন। আমিও জেলায় কাউকে যোগদান করালে অবশ্যই মণ্ডল সভাপতি উপস্থিত থাকবেন।