কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
পৌষমেলা শান্তিনিকেতনের ঐতিহ্য। তাই তাকে বাঁচিয়ে রাখতে কেন্দ্রীয় সরকারের সাহায্য নেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে। গত ৪ জুন বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়ে দেয় পৌষমেলা পরিচালনার ভার চলতি বছর থেকেই আর বহন করবে না বিশ্বভারতী কর্তৃপক্ষ। পৌষমেলা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিতেই বিভিন্ন মহলে নানান ধরনের প্রতিক্রিয়া মিলতে থাকে। বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তীকে ফোন করে রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায় জানান রাজ্য সরকার পৌষমেলার পরিচালনার জন্য সমস্ত রকম সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় সরকারও সমস্ত রকম সহযোগিতা করবে বলে আশ্বাস দিয়ে বিশ্বভারতীর উপাচার্যকে ফোন করেন বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষও।
এর মাঝেই এদিন বিকেল সাড়ে তিনটা থেকে বিশ্বভারতীর কোর্ট কমিটির বৈঠক শুরু হয় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের বৈঠক ঘরে। বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী, রাজ্যসভার সদস্য তথা কোর্ট কমিটির সদস্য স্বপন দাশগুপ্ত, রাষ্ট্রপতি তথা বিশ্বভারতীর পরিদর্শক মনোনীত সদস্য স্বপন বন্দ্যোপাধ্যায় ও বিশ্বভারতীর অন্যান্য আধিকারিকরা।
প্রায় দু’ঘণ্টার বৈঠক শেষে স্বপন দাসগুপ্ত বলেন, পৌষমেলা বিশ্বভারতীর ঐতিহ্য। কোনও ভাবেই এই মেলাকে বন্ধ হতে দেওয়া যায় না। তাই পৌষমেলাকে রক্ষা করতে প্রধানমন্ত্রী তথা বিশ্বভারতীর আচার্যকে চিঠি লিখে জানাব। এছাড়াও কেন্দ্রীয় তথ্য সংস্কৃতি মন্ত্রককেও বিষয়টি নিয়ে গুরুত্ব সহকারে জানাব।