বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
পুলিস ও স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০০৭ সালে পাঁশকুড়ার সাত নম্বর ওয়ার্ডের মধুসূদনবাড় লেভেল ক্রসিং সংলগ্ন রেলের জায়গায় দলীয় কার্যালয় তৈরি করেন তৃণমূল কর্মীরা। এই কার্যালয় থেকেই ওয়ার্ডের যাবতীয় কর্মসূচি নিয়ন্ত্রিত হতো। শনিবার রাতে কিছু সবজি ব্যবসায়ী এই পার্টি অফিসে আগুন দেখে চিৎকার চেঁচামেচি শুরু করেন। স্থানীয় তৃণমূল কর্মীরা দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছালেও ততক্ষণে কার্যালয়টি সম্পূর্ণ ভস্মীভূত হয়ে যায়।
পাঁশকুড়া পুরসভার চেয়ারম্যান নন্দ মিশ্র বলেন, ভোটের ফলাফল প্রকাশ্যে আসার পর রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তের মতোই পাঁশকুড়ায় বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা সন্ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করতে চাইছে। সেই কারণে রাতে একটি পার্টি অফিস পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। আমরা থানায় লিখিত অভিযোগ করেছি। পাঁশকুড়া পুরসভার ৬নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলার তথা বিজেপির রাজ্য যুব মোর্চার সদস্য সিন্টু সেনাপতি বলেন, পাঁশকুড়ার বিভিন্ন ওয়ার্ডে তৃণমূল ছাপ্পা ভোট দিয়েও হেরেছে। সেই কারণে শনিবার রাতে নিজেরাই নিজেদের পার্টি অফিসে আগুন লাগিয়ে মানুষের সহানুভূতি আদায় করতে চাইছে। কিন্তু পাঁশকুড়ার মানুষ আসল ঘটনা জানেন। এই ঘটনার সঙ্গে বিজেপির কোনও সম্পর্ক নেই।