বাধা ও অসফলতার জন্য চিন্তা। মানসিক টানাপোড়েনের মধ্যে কোনও ভালো যোগাযোগ পেতে পারেন। ... বিশদ
উল্লেখ্য, এতদিন কোনও দল জয়লাভ করলে থানায় এসে দলের যে কেউ লিখিত আবেদন করে অনুমতি নিয়ে বিজয় মিছিল করত। কিন্তু, এবার বিজেপি নেতৃত্ব সেখানে রাশ টানতে চাইছে। এবিষয়ে রঘুনাথপুর-২ ব্লক সভাপতি অসীম চট্টোপাধ্যায় বলেন, জেলায় আমাদের দলের প্রার্থী জয়লাভ করেছেন। তাই বিজয় মিছিল হবেই। কিন্তু, সেই মিছিল হবে সম্প্রীতি ও সৌভ্রাতৃত্বের বার্তা দিয়ে। ব্লকে একটি বড় ধরনের মিছিল হবে সেই মিছিল মেয়েদের উলুধ্বনি ও শঙ্খধ্বনিতে মুখরিত হবে। এতে এলাকায় সাধারণ মানুষের উপর করা তৃণমূলের সন্ত্রাস ও অশুভ শক্তির বিনাশ হবে।
বিষয়টি নিয়ে রঘুনাথপুর শহরের বিজেপি সভাপতি স্বপ্নেশ দাস বলেন, ইতিমধ্যে প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে বিজয় মিছিল করতে চাইছেন কর্মী-সমর্থকরা। কিন্তু, আমাদের দলের সিদ্ধান্ত হয়েছে মিছিল হবে, তবে সেটা আলাদা আলাদা নয়, একসঙ্গে।
সাঁতুড়ি ব্লকের বিজেপি সভাপতি অরূপ আচার্য বলেন, প্রশাসনের অনুমতিতে এবং এলাকায় শান্তির বার্তা দিয়ে মিছিল হবে। তবে সেই মিছিলে ব্লকের সব ধর্মের মানুষ শামিল থাকবে।
এবিষয়ে বিজেপির জেলা সভাপতি বিদ্যাসাগর চক্রবর্তী বলেন, মানুষের রায়ে আমরা জয়লাভ করেছি। তাই মানুষের মধ্যে সুসম্পর্ক গড়ে তোলা ও বজায় রাখা হবে আমাদের কাজ। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বদলা নয়, বদলের ডাক দিয়েছিলেন। কিন্তু, বাস্তবে তিনি বদল নয়, বদলা নিয়েছিলেন। তাই মানুষের মন থেকে তৃণমূলের সন্ত্রাস দূর করে এলাকায় এলাকায় শান্তি প্রতিষ্ঠা করার লক্ষ্যে নামব। মণ্ডল সভাপতিদের কাছ থেকে অনুমতি নিয়ে তবেই কর্মী-সমর্থকদের বিজয় মিছিলের জন্য বলা হয়েছে।