যারা বিদ্যার্থী তাদের মানসিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পাবে। নানা বিষয়ে খুঁতখুঁতে ভাব জাগবে। গোপন প্রেম থাকলে ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে, ২৩ মে গণনার জন্য অতিরিক্ত দু’জন পর্যবেক্ষক নিয়োগ করছে কমিশন। একজন জেনারেল অবজার্ভার রয়েছেনই। সোমবরাই ওই তিনজন পর্যবেক্ষক মহকুমায় এসেছেন। তাছাড়া গণনার জন্য হরিপাল বিধানসভায় থাকছে ১৫টি টেবিল। তারকেশ্বরের জন্য থাকবে ১৪টি টেবিল, পুরশুড়ার জন্য ১৪টি, আরামবাগের জন্য ১৪টি, খানাকুলের জন্য ১৫টি টেবিল রাখা হচ্ছে। এছাড়া গোঘাটের জন্য থাকবে ১৩টি ও চন্দ্রকোণার জন্য থাকবে ১৬টি টেবিল। প্রত্যেক টেবিলে একজন করে কাউন্টিং সুপারভাইজার, একজন সহকারী ও একজন মাইক্রো অবজার্ভার থাকবেন। প্রত্যেকটি বিধানসভার জন্য একটি করে অ্যাসিস্ট্যান্ট রিটার্নিং অফিসারের টেবিল ও একটি রিটার্নিং অফিসারের টেবিল রাখা হবে। সকাল ৮টা থেকে ভোট গণনা শুরু করা হবে। প্রথমে পোস্টাল ব্যালট ও সার্ভিস ব্যলটের গণনা করা হবে। তারপর ইভিএম ও পরে ভিভিপ্যাট গণনা করা হবে।
প্রশাসন সূত্রে আরও জানা গিয়েছে, গোঘাটের ভোট গণনা হবে ২২টি রাউন্ডে, পুরশুড়ার ২১টি, আরামবাগের ২১টি, খানাকুলের ২১টি রাউন্ড গণনা হবে। এছাড়া তারকেশ্বর, চন্দ্রকোণা ও হরিপালের জন্য ২০টি রাউন্ডে গণনা করা হবে। মোট ২৭০জন কর্মী ওইদিন গণনার কাজ করবেন। নিরাপত্তা বলয়ের প্রথম ধাপে পুলিস কর্মীরা বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কাউন্টিং এজেন্টদের পরিচয়পত্র দেখে গণনা কেন্দ্রে ঢুকতে দেবেন। কেন্দ্রের ভিতর মোবাইল নিষিদ্ধ করা হয়েছে। সেখানে কাউন্টিং এজেন্টরা শুধুমাত্র কাগজ ও কলম নিয়ে ঢুকতে পারবেন।
হুগলির রিটার্নিং অফিসার প্রতীপ মণ্ডল বলেন, গণনার জন্য অতিরিক্ত দু’জন অবজার্ভার এসেছেন। গণনা কেন্দ্রের ভিতরে পুলিস ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর নিরাপত্তার পাশাপাশি সিসি টিভি রাখা হয়েছে। ওইদিন সকাল ৭টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত আমরা পোস্টাল ব্যালট গ্রহণ করব। ৮টা থেকে গণনা শুরু হয়ে যাবে।